চীন ও চীনের বাইরের দুনিয়ার ‘ব্যবসা-অর্থনীতি-বানিজ্যের হালচাল নিয়ে সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান‘চলতি বাণিজ্য’
বিশ্লেষকরা বলছেন, এসব আয়োজন কেবলই উদযাপনের অনুসঙ্গ নয়। বরং এর সঙ্গে বিকশিত হচ্ছে স্থানীয় অর্থনীতি। সৃষ্টি হচ্ছে কর্মসংস্থান, ক্রয় ক্ষমতা বাড়ছে স্থানীয়দের। আবার ব্যক্তি ও সামাজিক পর্যায়ে বাড়ছে একে অপরের সঙ্গে সৌহার্দ্য ও সামাজিক বন্ধন।
ভিনদেশে চীন:
ইকুয়েডরে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বায়ুভিত্তিক রূপান্তর ঘটিয়েছে চীনা কোম্পানি ডিইসি
সাজিদ রাজু, চীন আন্তর্জাতিক বেতার: ইকুয়েডরে স্থাপন করা সব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বায়ুভিত্তিক রূপান্তর ঘটিয়েছে চীন। চীনের তোংফ্যাং ইলেক্ট্রিক কর্পোরেশন –ডিইসি এই কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে। কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১৪টি ইউনিটেরই রূপান্তর কার্যক্রম শেষ হয়েছে, যুক্ত করা হয়েছে দেশটির মূল সঞ্চালন লাইনের সঙ্গে। তাদের দাবি, জাতীয় গ্রিডের বহুমুখীকরণ প্রক্রিয়াকেই উৎসাহিত করা ও প্রথাগত বিদ্যুৎ উৎস থেকে বের হতে সাহায্য করবে ইকুয়েডরকে।
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ইকুয়েডরে স্থাপন করা সব বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিবেশ বান্ধব বায়ুভিত্তিক কেন্দ্রে রূপান্তর করছে চীনা কোম্পানি তোংফ্যাং ইলেক্ট্রিক কর্পোরেশন –ডিইসি। এর অংশ হিসেবে ইকুয়েডরের বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১৪টি ইউনিটেই ব্যাপক কর্মযজ্ঞ চলছে। সম্প্রতি এসব কেন্দ্রে উৎপাদন করা বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় মূল সঞ্চালন লাইনে। কোম্পানিটি বলছে, নির্ধারিত সময়ের ২০ দিন আগেই সবগুলো বিদ্যুৎকেন্দ্রের রূপান্তর কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
ইকুয়েডরের আন্দেস প্রদেশে স্থাপন করা এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ৫০ মেগাওয়াট। একক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদনের হিসেবে এটি ইকুয়েডরের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র। আবার দক্ষিণ আমেরিকায় ডিইসি’র স্থাপন করা চীনা বিদ্যুৎকেন্দ্র হিসেবেও এর অবস্থান প্রথম।