চলতি বাণিজ্যের ১৭তম পর্ব
মেলায় আসেন বিভিন্ন দেশের ক্রেতারা। অংশগ্রহণকারী এক পাকিস্তানি ব্যবসায়ী জানান, প্রয়োজনীয় পছন্দের পণ্য পরখ করে দেখতেই তিনি এ মেলায় অংশ নিয়েছেন।
পাকিস্তানি ক্রেতা
“আমি এখানে ভালোমানের জুতা দেখতে এসেছি। বিশেষ করে জুতা তৈরির উপকরণ, রেডিমেড জুতা ইত্যাদি। কারণ চীনে যে মানের জুতা তৈরি হয় তা সাধারণত অন্য কোথাও সহজে পাওয়া যায়না।“
গেল বারের তুলনায় এবার বেড়েছে বুথের সংখ্যাও। এর আগের বার যেখানে বুথ ছিলো ৬০ হাজার, এবার সেটি ১০ হাজার বেড়ে দাঁড়ায় ৭০ হাজারে। আবার প্রদর্শনীতে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৫ হাজার থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৩৫ হাজারে।
ক্যান্টন মেলার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এটি মার্কেটের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিবারই হালনাগাদ হয়। এবার আধুনিক যুগ, প্রযুক্তির ব্যবহার ও বাজারের চাহিদা অনুযায়ী নতুন বেশ কয়েকটি খাতের প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়। এর মধ্যে আছে শিল্পায়নে অটোমেশন বা আধুনিক স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের ব্যবহার, কৃ্ত্রিমবুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন কিংবা বয়স্ক মানুষদের জীবন সহজকরার নানা পণ্য ও সেবাকেন্দ্রীক অর্থনীতির বিকাশ।
চীনা প্রযুক্তি ও বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নতুন আসা পণ্যের পসরা দেখতে মেলায় অংশ নিয়েছেন বলে জানান কানাডীয় এই ক্রেতা।