বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৯০

CMGPublished: 2022-10-07 18:46:26
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

#ভালো_থাকাার_আছে_উপায়

ব্রণ নিয়ে ভাবনা, আর না

ব্রণ এমন এক সমস্যা যা কেবল চেহারা কুৎসিত করে না, আত্মবিশ্বাসও কমিয়ে দেয়। এই নিত্য সমস্যায় অনেকেই নাকাল হন। নানা ওষুধ ও চিকিৎসা গ্রহণের মধ্য দিয়ে সাময়িক নিস্তার মিললেও আবার ফিরে আসে ব্রণের উৎপাত। কোনও কারণে ত্বকের সেবাসিয়াস গ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে গেলে সেবাম নিঃসরণ বাধাগ্রস্ত হয়। তখন সেবাম ভিতরে জমে ফুলে ওঠে আর এর ফলে ব্রণের জন্ম হয়।

এক সময় মনে করা হতো কেবল তৈলাক্ত ত্বকই ব্রণের প্রধান কারণ। তবে আধুনিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের পদ্ধতির কারণে এ সমস্যা কেবল আর তৈলাক্ত ত্বকে সীমাবদ্ধ নেই; সব ধরনের ত্বকেই এখন ব্রণ হতে দেখা যায়। তাই আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের পদ্ধতির মাধ্যমে ব্রণ সারানোর পক্ষে মত দেয়। তবে ব্রণ যদি ইতোমধ্যে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়ে থাকে, তবে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। জানিয়ে দিচ্ছি খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে কীভাবে ব্রণ সারানো যায়।

জলপাই: জলপাই শরীরে তেলের ভারসাম্য রক্ষা করে। এ ফল সেবাসিয়াস গ্রন্থি ও রোমকূপের মুখ বন্ধ না করেই অতিরিক্ত তেল শোষণে সাহায্য করে। ফলে ত্বকের নিচে সেবাম, স্বেদ ও ঘাম সবই বেরিয়ে আসার সুযোগ পায়।

লেবুর রস: রক্তের অতিরিক্ত টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বের করার মধ্য দিয়ে শরীরকে পরিষ্কার রাখার কাজে সাহায্য করে লেবু। এছাড়া লেবুতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড লিভারকে সক্রিয় রাখে আর হজম শক্তি বাড়ায়। ফলে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমে যায়। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় লেবু রাখন।

তরমুজ: তরমুজে থাকা ভিটামিন এ, বি ও সি ত্বককে পরিষ্কার করে ও ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়। এ ফল শরীরের অভ্যন্তরীণ তেল শোধন করে। তাছাড়া ত্বকের দাগ দূর করতেও বিশেষ উপকারি তরমুজ। ব্রণ এড়াতে তাই যতদিন সম্ভব রোজ খান তরমুজ।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn