বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৮১

CMGPublished: 2022-08-05 19:26:48
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

জেমিনি আনটুইন্ডের মতে, ৬০ হাজারের মধ্যে এক জোড়া কনজয়েন্ড যমজ সন্তানের জন্ম হয় এবং তাদের মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশ ক্র্যানিওপাগাস হয়। - রহমান

## আপনার ডাক্তার

দেহঘড়ির আজকের পর্বে আমরা কথা বলেছি মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব নিয়ে। গত ১ আগস্ট থেকে শুরু হয়েছে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এই সপ্তাহ পালিত হচ্ছে। এবারের সপ্তাহের প্রতিপাদ্য – ‘শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য এগিয়ে আসুন: শেখান এবং সহযোগিতা করুন’। গবেষণা বলছে, শিশুদের জন্য মায়ের বুকের দুধের বিকল্প নাই। মায়ের দুধে শিশুর পুষ্টি চাহিদা পূরণে ও শারীরিক গঠন বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড, প্রোটিন, শর্করা ও চর্বি থাকে। মায়ের দুধ পান করলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এতে থাকা নানা রকম ইমিউনোগ্লোবিউলিন, অ্যান্টিবডি এবং রোগপ্রতিরোধক শিশুকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়। যেসব শিশুকে প্রথম ছয় মাস এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করানো হয়নি, তাদেরই নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া প্রভৃতির সংক্রমণ বেশি হয়। এছাড়া শিশুর পাকস্থলী ও পরিপাকতন্ত্র কেবল মায়ের দুধের ভিটামিন, খনিজ ও এনজাইম সম্পূর্ণরূপে শোষণ করতে ও কাজে লাগাতে সক্ষম ও প্রস্তুত; বাইরের ফর্মুলা মিল্ক বা অন্য কোনো খাবারের জন্য সেগুলো প্রস্তুত নয়। তাই মায়ের দুধে শিশুর বদহজম বা অ্যালার্জি হওয়ার ঝুঁকি থাকে না। গবেষণা বলছে, এতো পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্যগত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশে ৩৫ শতাংশ মা তার সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ান না বা খাওয়াতে পারেন না বিভিন্ন কারণে। এর ফলে শিশুর শরীরে নানা রকম নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে আজ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কবীর উদ্দিন আহমদ। তিনি কর্মরত আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের হেলথ, নিউট্রিশন অ্যান্ড ওয়াশের সেক্টর লিড হিসাবে।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn