বাংলা

চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যৎউজ্জ্বল: ঢাকায় চীনের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত

CMGPublished: 2023-02-03 14:56:14
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চার, অভিন্ন দায়িত্ব বহন করা। জটিল ও পরিবর্তনশীল যুগে আর শত বছরের বিরল ও অদ্ভুত পরিবর্তনশীল পরিস্থিতি মোকাবিলায়, চীন ও বাংলাদেশ পরস্পরের কেন্দ্রীয় স্বার্থ আর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরস্পরকে সমর্থন দিয়ে যাবে; যৌথভাবে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অভিন্ন স্বার্থ আর সত্যিকারের বহুপাক্ষিকতা রক্ষা করবে।

প্রশ্ন: ২০২৩ সাল হচ্ছে ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ প্রস্তাব উত্থাপনের দশম বার্ষিকী। দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে বাংলাদেশে ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ সম্পর্কিত অনেকগুলো প্রকল্প নির্মাণাধীন আছে। চলতি বছর আর কোন কোন বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সফলতা অর্জিত হবে বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর: চলতি বছর হচ্ছে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উত্থাপিত ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ প্রস্তাবের দশম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’-এ যোগ দেওয়ার সপ্তম বর্ষ। গেল সাত বছরে ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য নতুন চালিকাশক্তি যুগিয়েছে, বাংলাদেশের জনগণের জীবিকা উন্নয়নের ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে।

২০২০ সালে বাংলাদেশ সরকারের অবকাঠামো নেটের তৃতীয় প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ২০২১ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্র আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর হয়েছে। এটা বাংলাদেশের বৃহত্তম প্রদর্শনীকেন্দ্র। ২০২২ সালে পায়রা কয়লাচালিত বিদ্যুতকেন্দ্র আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে সারা বাংলাদেশের সর্বত্র বিদ্যুত পৌছে গেছে। দেশটিতে দূষিত পানি শোধনাগার চালু হয়েছে। এটা দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম পানি শোধনাগার। বাংলাদেশের জনগণের ‘স্বপ্নের সেতু’ পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শেষে উন্মুক্ত হয়েছে। প্রতিবছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে ১.২৩ শতাংশ পয়েন্ট অবদান রাখবে এই সেতু।

首页上一页...234567全文 7 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn