বাংলা

চীনাদের জন্য ১৮ বছর বয়সের গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্য

CMGPublished: 2024-04-01 16:00:22
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

তাই এমন নেতিবাচক অবস্থার পরিবর্তনে যুবকদের জন্য স্বাস্থ্যবান মানসিক চেতনা গঠন করা বেশ জরুরি। অধ্যাপক চিন মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যখন উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়, তখন তাদের সামাজিক চরিত্র বহুমুখী হয়ে ওঠে। বিশেষ করে ১৮ বছর বয়সের পর, পরিবারের বাচ্চা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, সমাজের নাগরিকসহ বিভিন্ন পরিচয় গড়ে ওঠে। গত কয়েক বছরে চীনের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে এবং কোভিড মহামারীর কারণে কিছু কিছু এলাকার যুবকদের বেকারত্বের হারও একটু বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে প্রতিযোগিতার চাপও অনেক বেড়েছে। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন যে, ইংরেজি শোনা বা বলার দক্ষতা তুলনা করলে পশ্চিমাঞ্চলের অনুন্নত এলাকার শিক্ষার্থীরা পূর্বাঞ্চলের উন্নত শহরের চেয়ে অনেক দুর্বল। ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার চাপের সামনে অধ্যাপক চিনের মন অশান্ত হয়। কারণ শিক্ষক হিসেবে তিনি ছাত্রছাত্রীদের প্রতিযোগিতার চাপ বুঝতে পারেন, অনেক ছাত্রছাত্রী ঠিক জানে যে, নিজের পড়াশোনার দক্ষতা দুর্বল, স্নাতক হওয়ার পর বড় শহরে শ্রেষ্ঠ চাকরি খুঁজে পাওয়া তাদের জন্য বেশ কঠিন ব্যাপার। অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের চিন্তাভাবনার অনমনীয়তার সমস্যা দিন দিন গুরুতর হচ্ছে। তাই অনেক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনার ফলাফল ভালো হলেও তবে চিন্তাভাবনার পদ্ধতি ভালোভাবে জানে না। তাই তাদের চিন্তাভাবনার নমনীয়তার অভাবে স্নাতক হওয়ার পর ভালো চাকরি খুঁজে পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। এ সম্পর্কে চীনের শিক্ষা বিষয়ক এনজিও ‘জুনিয়র অ্যাচিভমেন্ট চায়নার’ স্বেচ্ছাসেবক লিউ চিয়া বলেন, প্রতি বছর তাদের প্রতিষ্ঠান বেইজিংয়ের বিভিন্ন উচ্চবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের জন্য কর্মজীবন ও উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পরামর্শ দেয়। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জরিপে কেবল ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী মাস্টার্স ডিগ্রি কর্মজীবনের তাত্পর্য নিয়ে সঠিক ধারণা রয়েছে।

首页上一页123456全文 6 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn