বাংলা

প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও ফ্রান্সের সংস্কৃতি

CMGPublished: 2024-05-08 10:54:01
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

নিবন্ধে, প্রেসিডেন্ট সি আরও উল্লেখ করেছেন যে, চীন এবং ফ্রান্স, স্বাধীন ও স্বতন্ত্র চেতনার দুটি প্রধান দেশ হিসাবে, দীর্ঘ ইতিহাসে যখনই তারা মিলিত হয় তখনই বিশাল শক্তি সঞ্চারিত করতে পারে এবং বিশ্বের উন্নয়নের দিককে প্রভাবিত করতে পারে। একটি নতুন ঐতিহাসিক সংযোগস্থলে দাঁড়িয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে নতুন সাফল‍্য অর্জন করতে এবং উভয় দেশ ও বিশ্বকে উপকৃত করতে ফ্রান্সের সাথে হাত মেলাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন চীনের প্রেসিডেন্ট।

বিংশ শতাব্দীর ৬০’র দশকে বেইজিং থেকে শায়ানসি প্রদেশের লিয়াং চিয়া হ্য নামে একটি গ্রামে কাজ করতে যান সি চিন পিং। কঠোর গ্রামীণ জীবনে বই তাকে সান্ত্বনা দেয়। তিনি সেই সময়ে পাওয়া সব বিখ্যাত সাহিত্য পড়েন। ‘দ্য রেড অ্যান্ড দ্য ব্ল্যাক’ তার মধ্যে একটি বই। এ বইগুলো পড়ার অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি বলেছেন, “স্টেন্ডহালের ‘দ্য রেড অ্যান্ড দ্য ব্ল্যাক’ খুব প্রভাবশালী একটি বই। তবে যখন মানব জগতের কথা আসে তখন বালজাক এবং মোপাসাঁর কাজ বিবেচনা করতে হবে, যেমন ‘দ্য হিউম্যান কমেডি’র একটি দুর্দান্ত প্রভাব রয়েছে।

ফ্রান্সের লেখক ও তাদের শিল্পকর্ম তাঁর মনে গভীর ছাপ ফেলে এবং তিনি ভাষণে তাদের কথা উদ্ধৃত করতে পছন্দ করেন। যেমন ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ জলবাযু পরিবর্তন বিষয় প্যারিস সম্মেলনে তিনি ভিক্টর হুগোর ‘লা মিজেরাবল’ থেকে একটি বাক্য উদ্ধৃত করে বলেন, সর্বশ্রেষ্ঠ সংকল্প সর্বশ্রেষ্ঠ প্রজ্ঞা থেকে আসে।

পাশাপাশি তিনি ফ্রান্সের চিত্রকলাও পছন্দ করেন। তিনি ফরাসি সুরকার বিজেট এবং ডেবুসির কাজ পছন্দ করেন। তিনি মহিমান্বিত আর্ক ডি ট্রায়ম্ফ এবং ভার্সাইয়ের মহৎ প্রাসাদ পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, নটরডেম ডি প্যারিস ফরাসী সভ্যতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক এবং মানব সভ্যতার একটি অসামান্য সম্পদ।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn