আকাশ ছুঁতে চাই ৭৯
ফেরদৌসী মাহমুদ লেখক হিসেবেও সুপ্রতিষ্ঠিত। তিনি কবিতা ও গল্প লেখেন। ৫টি কবিতার বইসহ তার রয়েছে ১৩টি বই। তিনি লেখকদের আন্তর্জাতিক সংগঠন পেন(PEN) এর বাংলাদেশ শাখার কোষাধ্যক্ষ। তিনি বাংলাদেশ নারী লেখক সোসাইটিরও সাবেক সভাপতি।
ফেরদৌসী মাহমুদ মনে করেন, তার প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো সব কাজ সুচারুভাবে ও দায়িত্ব নিয়ে করা। কারণ এলোমেলোভাবে অনেক কাজ করেও লাভ নেই। বরং দক্ষতার সঙ্গে প্রতিটি কাজ করতে হবে এবং দায়িত্ব পালনে মনোযোগী হতে হবে।
ফেরদৌসী মাহমুদ ২০০৬ সালে চীন ভ্রমণ করেন। সেসময় তিনি কুনমিংয়ের স্টোন ফরেস্ট এবং প্রজাপতি পার্ক দেখে মুগ্ধ হন। চীনের শিল্পীদের পরিবেশিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও তাকে মুগ্ধ করে।
নৃত্যনাট্যে মঞ্চে আলো ছড়ান থাং
চীনের ঐতিহ্যবাহী নৃত্যনাট্য পরিবেশন করে দীর্ঘদিন ধরে মঞ্চ মাতাচ্ছেন শিল্পী থাং শি-ই । চীনের জাতীয় অপেরা এবং নৃত্যনাট্য থিয়েটারের প্রধান নৃত্যশিল্পী তিনি। ঐতিহ্যবাহী নৃত্যশৈলীতে তিনি যোগ করেছেন নতুন মাত্রা। চলুন এই কৃতী শিল্পী সম্পর্কে শোনা যাক একটি প্রতিবেদন।
বেইজিংয়ের ন্যাশনাল অপেরা অ্যান্ড ডান্স ড্রামা থিয়েটার। মঞ্চে জাদুকরী পরিবেশনায় দর্শককে মুগ্ধ করছেন এই থিয়েটারের প্রধান নৃত্যশিল্পী থাং শিই। এই শিল্পী তার নৃত্যকুশলতা এবং নমনীয় শক্তিময় ভঙ্গিমায় অগণিত দর্শককে জয় করেছেন। থাংয়ের কাছে নাচ হলো ক্রমাগত নিজেকে বদলে ফেলা।
থাং শিই বলেন, ‘তুমি কি কর সেটা বড় কথা নয়, যখনি তুমি আলোকিত হবে তখন সবকিছু অর্থবহ হবে। আমার কাছে মনে হয়, মঞ্চে আগমনের আগে গুণগত মান বাড়ানোর প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যেতে হবে।’
থাং অনেক ছোটবেলা থেকেই নাচের জগতে প্রবেশ করেন। তার প্রতিভা তাকে সতীর্থদের মধ্য থেকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে। তিনি নৃত্যশিক্ষায় প্রবেশ পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি নম্বর নিয়ে বেইজিং ডান্স একাডেমিতে ভর্তি হন। তিনি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন নৃত্যনাট্য শিল্পী হয়ে ওঠেন তার দীর্ঘ চর্চার মাধ্যমে।