চীন ও চীনের বাইরের দুনিয়ার ‘ব্যবসা-অর্থনীতি-বানিজ্যের হালচাল নিয়ে সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান ‘চলতি বাণিজ্য’ ৩৬তম পর্ব
এবারের এক্সপোতে বিনিয়োগ বিষয়ক ৬০টি প্রচার কার্যক্রম চালানো হয়। এসব কার্যক্রমের ফলে ১৮৪টি বিভিন্ন রকমের প্রকল্প চুক্তিও সই হয়। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিষয়ক প্রকল্পে এক সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখান আসিয়ানের ব্যবসায়ীরা।
এক্সপোতে ফেডারেশন অব ফ্রেঞ্চ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়শনের ভাইস প্রেসিডেন্ট লুও চিয়াচুন জানান, এখানে অংশগ্রহণ করে প্রতিবারই নতুন কিছু পেয়েছেন।
লুও চিয়াচুন, ভাইস প্রেসিডেন্ট, ফেডারেশন অব ফ্রেঞ্চ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়শন>
“সেই ২০০৫ সালে যখন দ্বিতীয়বার আসিয়ান-চীন এক্সপো হয় তখন থেকেই আমি অংশগ্রহণ করে আসছি। আমি ফ্রেঞ্চ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়ে এই বিশাল আয়োজনে অংশ নিয়েছি। এ বছর ২০তম এক্সপো হচ্ছে। আমি বলতে পারি যতোবারই অংশ নিয়েছি, ততোবারই নতুন কিছু না কিছু পেয়েছি।“
এদিকে, আসিয়ান দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম আরও উন্মুক্ত করা এবং ক্রমান্বয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা জোরদার করতে চায় চীন। বিশেষ করে আসিয়ান দেশগুলো থেকে কৃষি পণ্যের আমদানি জোরদার করা ও শিল্পায়নের মধ্যবর্তী পর্যায়ের পণ্যগুলোর বাণিজ্য আরও জোরদার করতে চায় চীন। সে লক্ষ্যেই চীন-আসিয়ান এক্সপোর সাইডলাইনে বিশেষ এক ইভেন্টের আয়োজন করা হয়।
যৌথভাবে বিশেষ এই ইভেন্টের আয়োজন করে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও কুয়াংসি চুয়াং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের স্থানীয় সরকার। এই ইভেন্টের থিম ঠিক করা হয়েছে ‘ইনস্টিটিউশনাল ওপেনিং-আপ ফর নিউ রিজিওনাল ইকোনমিক গ্রোথ’।