চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৫৪
মা’য়ের কাজের ধরন ও নিষ্ঠার প্রশংসায় পঞ্চমুখ ফরাসি আলোকচিত্রি নিকো ডি রুজ।
মা হাইলুনের চলমান উরুকলিন প্রজেক্ট প্রদর্শনীটি ব্রুকলিনে তার দীর্ঘ ৮ বছরের শিক্ষা এবং তার হোমটাউন উরুমছির অভিজ্ঞতায় পুষ্ট বলে জানালেন রুজ!
‘নিজের উরুকলিন প্রজেক্ট নিয়ে খুবই উচ্ছ্বসিত মা।
‘উরুকলিন প্রজেক্টটি আমি হাতে নিয়েছি কারণ, আমি দেখেছি ব্রুকলিন এবং উরুমছির মানুষের জীবনধারায় মিল আছে। বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ মিলেমিশেই তো প্রতিবেশি। আমরা পাঁচটি সেট বানিয়েছি এবং মানুষজনকে বলছি, আপনারা আসুন এবং নিজেদের সংস্কৃতিকে তুলে ধরুন।’
ফটোশ্যুটে অংশ নেয়া স্থানীয় বাসিন্দারাও মা’র বৈশিষ্ট্যময় কাজের প্রশংসা করেন। আর মা ঋণ স্বীকার করেন নিজ হোমটাউনের প্রতি।
‘উরুমছিতে আমি জন্মেছি এবং বড় হয়েছি। যদিও আমি ফ্যাশন ফটোগ্রাফিতে পড়েছি, কিন্তু ফ্যাশনের বিষয়টি আমি ঠিক বুজে উঠতে পারছিলাম না। আমি অনুপ্রেরণার জন্য বিদেশের দিকে তাকিয়েছি। কিন্তু যখনই আমি বিদেশ গেলাম, তখনই বুঝতে পারি আমার অনুপ্রেরণা আমার ভিতরেই আছে, সেটি আমার হোমটাউন উরুমছি।’
আগামীতেও তার কাজে উরুমছিই অনুপ্রেরণা হবে বলে জানালেন আলোচিত আলোকচিত্রি মা হাইলিন।
প্রতিবেদন: মাহমুদ হাশিম।
----------------------------------------------------------------------
প্রযোজনা ও উপস্থাপনা: মাহমুদ হাশিম
অডিও সম্পাদনা: হোসনে মোবারক সৌরভ
সার্বিক তত্ত্বাবধানে: ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী।