চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৪৯
ব্রুনাই, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম নিয়ে ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আসিয়ান।
আয়োজকরা জানান, টিসিএম সংস্কৃতিতে থাকা স্বাস্থ্যের জ্ঞান প্রচার করা এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে টিসিএম পণ্যগুলো সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে এ অনুষ্ঠানটি তৈরি করা হয়েছে। চীনা বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে টিসিএমের গল্প বলার জন্য চায়না টিসিএম কনফারেন্স নামে, এই প্রোগ্রামটি প্রায় ১০০ টিসিএম বিশেষজ্ঞ এবং পণ্ডিতকে জড়ো করে।
প্রথম পর্বে টিসিএমের চারটি ডায়াগনস্টিক পদ্ধতির পরিচয় দেওয়া হয়েছে। পরিদর্শন, শ্রবণ এবং ঘ্রাণ, অনুসন্ধান এবং প্যালপেশন, যা দর্শকদের টিসিএমের প্রাচ্য জ্ঞানের একটি আকর্ষণীয় আভাস প্রদান করে, যা হাজার হাজার বছর ধরে মানুষকে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করেছে।
প্রতিবেদন: রওজায়ে জাবিদা ঐশী/সম্পাদনা: মাহমুদ হাশিম।
২. ৫ম হাইনান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
৫ম হাইনান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ প্রদেশটির জন্য দেশ-বিদেশে সুনাম বয়ে এনেছে।
উপকূলীয় রিসোর্ট সিটি সানইয়াতে ১৬ ডিসেম্বর শুরু হয়ে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে উৎসবটি। সপ্তাহব্যাপী এ উৎসবে বিশ্বের ১০০টির বেশি দেশের ৪ হাজার চলচ্চিত্র থেকে নির্বাচিত প্রায় ১০০টি চলচ্চিত্র প্রদর্শতি হয়। এর মধ্যে ২৪টি চলচ্চিত্র নমিনেশন পায় গোল্ডেন কোকোনাট অ্যাওয়ার্ডের জন্য।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিচিত্রধর্মী সব চলচ্চিত্র উপভোগ করতে পেরে খুশি চলচ্চিত্রপ্রেমিরা। স্থানীয় বাসিন্দা সং সিন বলছিলেন উৎসবকে ঘিরে তাঁর আগ্রহের কথা।
‘এই চলচ্চিত্র উৎসবে আমি এমন সব সিনেমা দেখেছি যেগুলো সচরাচর দেখবার সুযোগ নেই। এ জন্য আমি উৎসবটির বিষয়ে খুবই আগ্রহী’।
এ চলচ্চিত্র উৎসবের কারণে চীনের সানইয়া সিটি এবং হাইনান প্রদেশ বিশ্বের কাছে ভালো পরিচিতি পাচ্ছে বলে মনে করেন উৎসবে ফিচার ফিল্ম বিভাগের জুরি প্রেসিডেন্ট ও তুরস্কের খ্যাতিমান পরিচালক নুরি বিলজে সেইলান।