চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৩১
অনুষ্ঠানে ভায়োলিন বাজনাও উপভোগ করেন বিদগ্ধ দর্শক শ্রোতা।
ছিসি উৎসবকে ২০০৬ সালে চীনের জাতীয় পর্যায়ের ঐতিহ্যবাহী অবৈষয়িক সংস্কৃতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ভালোবাসার এই চিরন্তন আয়োজনে চীনের নবীন প্রবীণ সকলেই মেতে ওঠেন উৎসবে। সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আবহ এবং ভালোবাসার আমেজ।
চীনাদের পৌরাণিক প্রথা অনুযায়ী, চীনের বিখ্যাত লোককাহিনী- চিনু আর নিউলাংয়ের অমর প্রেম। বয়নশিল্পী দেবকন্যা চিনু আর মর্ত্যমানব রাখাল ছেলে নিউলাং- তাদের প্রেমকাহিনীকে স্মরণ করেই তো ছিসি উৎসব। সারা বছর বিচ্ছিন্ন থাকতে বাধ্য হলেও চায়নিজ লুনার ক্যালেন্ডারের সপ্তম চান্দ্র মাসের সপ্তম দিনে ম্যাঘপাই পাখিদের তৈরি আকাশের এক সেতুর উপরে মিলন ঘটে তাদের।
প্রতিবেদন: শান্তা মারিয়া।
---------------------------------------------------------------------------
প্রযোজনা ও উপস্থাপনা: মাহমুদ হাশিম
অডিও সম্পাদনা: হোসনে মোবারক সৌরভ
সার্বিক তত্ত্বাবধানে: ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী।