চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-২৮
চীনের অবৈষয়িক সংস্কৃতি মুগ্ধ করে এখানে আগত বিদেশি তরুণ ক্রীড়াবিদদের। সিংগাপুরের প্রতিনিধি দলের সদস্য ক্রীড়াবিদ জেং জিইয়ু উচ্ছ্বসিত নানা আয়োজনে অংশ নিতে পেরে।
‘ছেংতুতে এটা আমার প্রথম আসা। এখানে এত মানুষের সঙ্গে খেলায় অংশ নিয়ে আমি খুব খুশি। এটা সত্যিই মজার। এটা আমার প্রথম প্রচেষ্টা’।
জেং চীনের ঐতিহ্যবাহী সুচু খেলায় অংশ নেন। চীনের সাধারণ মানুষের মধ্যে আড়াই হাজার বছর ধরে সুচু খেলা প্রচলিত। এটা এক ধরনের ফুটবল।
ব্রাজিলের এই খেলোয়াড়ের মতোই অনেক বিদেশি ক্রীড়াবিদ ড্রাম বাজিয়ে দারুণ মজা পান।
‘আমি ড্রাম বাজাতে ভালোবাসি। আমি এখানে কালকেও এসেছি। এটা আমার দ্বিতীয়বার। এটা এতো মজার। আমি এই ড্রাম ভালোবাসি’।
অনেক ক্রীড়াবিদ পায়ে হেঁটে ঘুরছেন বিভিন্ন স্থানে। বাঁশের তৈরি কারুশিল্প, কুচেং এবং কুছিনের মতো ঐতিহ্যবাহী চীনা বাদ্যযন্ত্রের সুরে মুগ্ধ হন তারা। স্পেনের ক্রীড়াপ্রতিনিধি দলের কোচ যেমন বলছিলেন।
‘আমি এই স্টাইলের গান ভালোবাসি। চায়নিজ মিউজিক ভালোবাসি। এর ধ্বনি, সুর আমার অনুভূতিকে আলোড়িত করে’।