চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সাপ্তাহিক আয়োজন: বিজ্ঞানবিশ্ব
ভিভো ওয়াই সিক্সটিন বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ১৫,৯৯৯টাকায়।
পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদনের নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বিশ্ব
পৃথিবী এখন পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদনের নতুন শিল্প যুগে প্রবেশের ক্রান্তিলগ্নে দাঁড়িয়ে আছে। ২০৩০ সালের মাঝে এই শিল্পের কদর তিনগুণ বৃদ্ধি পাবে এবং লাখো কর্মসংস্থান তৈরি করবে বলে জানিয়েছে ইন্টার্ন্যাশনাল এনার্জী এজেন্সি।
নতুন শিল্প যুগে প্রবেশ করছে বিশ্ব। আধুনিক পৃথিবী হবে পরিবেশবান্ধব জ্বালানির পৃথিবী। পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদনের নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বিশ্ব।
সৌর বিদ্যুতের প্যানেল, উইন্ড টারবাইন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি, হিট পাম্প এবং হাইড্রোজেন ইলেক্ট্রোলাইজার সহ বহুল উৎপাদিত প্রযুক্তির বিশ্ববাজারের আকার এই যুগের শেষে প্রতি বছরে ৬৫০ বিলিয়ন ডলার হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আইইএ।
আইইএ-এর প্রতিবেদনে আরো বলে, সংখ্যাটি বর্তমান সময়ের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি, তবে এটি পুরোপুরি নির্ভর করছে দেশের জ্বালানি ও জলবায়ু প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবার উপর।
২০৩০ এর মাঝে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদন খাতে চাকরির পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ১৪ মিলিয়নে উন্নীত হবে, জানায় আইইএ।
আইইএ আরো জানায়, “বিশ্ব এখন পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদনের নতুন যুগে প্রবেশ করেছে।”
তবে ফ্রান্স-ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সম্পদ আহরণ ও উৎপাদন সাপ্লাই চেইনের জন্য হুমকিস্বরূপ বলে অশনি সংকেত জানিয়েছে।
পৃথিবীর ৭০ শতাংশের বেশি কোবাল্ট গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো একাই উৎপাদন করে। আর অষ্ট্রেলিয়া, চিলি এবং চীন- এই তিন রাষ্ট্র পৃথিবীর ৯০ শতাংশের বেশি লিথিয়াম উৎপাদন করে থাকে। লিথিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি তৈরির মূল উপাদান। সাপ্লাই চেইনে অনিশ্চয়তা জ্বালানি স্থানান্তরকে আরো কঠিন ও ব্যয়বহুল করে তুলছে।