বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-০৪৭

CMGPublished: 2023-12-03 19:24:59
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

মাম্পসের চিকিৎসায় চীনে আকুপাংচার ব্যবহৃত হচ্ছে শত শত বছর ধরে। আকুপাংচার ফোলা ও ব্যথা দূর করে এবং রোগের সময়কাল কমায়। টিসিএম মনে করা হয়, আকুপাংচার আটকে পড় ‘ইয়াং’ বের করে দিতে, প্যাথোজেনিক তাপ পরিষ্কার করতে, বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ করতে ব্যথা উপশম করতে এবং ‘ছি’র প্রবাহকে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে। এইভাবে শরীরের অভ্যন্তরীণ ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে পারে আকুপাংচার।

#চিকিৎসার_খোঁজ

নানা উত্থান-পতনের সাক্ষী শানতুং প্রাদেশিক হাসপাতাল

নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিযে গত শোয়াশো বছরে অনেকদূর এগিয়েছে শানতুং প্রাদেশিক হাসপাতাল বা এসপিএইচ। চিয়াওচি রেলপথ নির্মাণের সময় ১৯৯৭ সালে জার্মান ক্যাথলিক চার্চ চিনান শহরে ‘অ্যালায়েন্স হসপিটাল ফর সোলজারস’ প্রতিষ্ঠা করে। সে হাসপাতালের ভিত্তিতেই গড়ে উঠেছে আজকের শানতুং প্রাদেশিক হাসপাতাল। সময়ের পরিক্রমায় অনেকবার নাম বদলেছে এ হাসপাতালের। ১৯১৫ সালে এটি ‘জিনান হাসপাতাল’ এবং জাপানি দখলদারিত্বের সময় ‘থংরেন সোসাইটি চিনান হসপিটাল’ নামে পরিচিতি পায় এটি। জাপানকে হটানোর পর এটার বর্তমান নামকরণ করা হয়। এরপর প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের চিকিৎসা পেশাজীবীরা এ হাসপাতালের পথচলাকে আলোকিত করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছেন। তারা সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের সুযোগে এর উন্নয়ন করেছেন। নতুন শতাব্দীতে বৈজ্ঞানিক উন্নয়ন ও শ্রেষ্ঠত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তারা। হাসপাতালটি শানতুংয়ের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য খাতের ইতিহাসে একটি উজ্জ্বল অধ্যায় রচনা করেছে।

চিনানের তুংসিয়াংলি এলাকায় অবস্থিত শানতুং প্রাদেশিক হাসপাতাল একটি বৃহৎ আকারের সার্বিক সরকারি হাসপাতাল হিসাবে বিকশিত হয়েছে। চিকিৎসাসেবা, শিক্ষাদান, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, রোগপ্রতিরোধ ও স্থানীয় চিকিৎসার অসাধারণ একটি কেন্দ্র এটি। একটি জেনারেল হাসপাতাল হিসাবে সব ধরনের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয় এখানে।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn