বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৩৫-China Radio International

criPublished: 2021-09-17 19:43:18
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

কিডনি রোগের পরীক্ষা কি জটিল ও ব্যয়বহুল?

বেশিরভাগ মানুষেরই বিশ্বাস কিডনি রোগের পরীক্ষা জটিল ও ব্যয়বহুল। আসলে একদম তা নয়। কিডনি রোগের জন্য পরীক্ষা খুবই সহজ। এ পরীক্ষার জন্য বিশেষ কোনও প্রস্তুতিরও দরকার নেই। আপনি কোনও সমস্যা নিয়ে যখন কোনও চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে যান, তখন দুটি সহজ ও সস্তা উপায়ে করিয়ে নিতে পারেন এ পরীক্ষা। প্রথমত, আপনার প্রস্রাবে প্রোটিন পরীক্ষা করাতে পারেন। প্রস্রাবে অল্প পরিমাণে প্রোটিন থাকা কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে। দ্বিতীয়ত, রক্তে জিএফআর বা গ্লোমেরুলার ফিলট্রেশন হার পরীক্ষা। জিএফআর হার আপনাকে বলে যে, আপনার কিডনি কতটা কাজ করছে বা সেখানে কোনও সমস্যা আছে কিনা।

কিডনি রোগের ঝুঁকিতে থাকলে আর কিছুই কি করার থাকে না?

অনেকের ধারণা কিডনি রোগের ঝুঁকির মধ্যে পড়লেই জীবন শেষ। বাস্তবতা হচ্ছে, ঝুঁকিতে থাকা সবাই কিডনি রোগে আক্রান্ত হয় না। ঝুঁকির মধ্যে থেকেও আপনি আপনার কিডনি রক্ষা করতে পারেন। এজন্য প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা, রক্তচাপ ও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা, স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা, ধূমপানের অভ্যাস থাকলে তা ছেড়ে দেওয়া এবং ব্যাথা, জ্বর ও প্রদাহ কমাতে ব্যবহৃত আইবুপ্রোফেনের মতো ওষুধ পরিহার করা। এগুলো আপনার কিডনি সুস্থ রাখতে এবং কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে আনতে সাহায্য করবে।

কিডনি রোগের কারণ কি অজ্ঞাত?

কিডনি রোগের সবচেয়ে সাধারণ দুটি কারণ হলো ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ। এ দুটি রোগই কিডনির ক্ষুদ্র রক্তনালীর ক্ষতিসাধনের মাধ্যমে কিডনির ক্ষতি করতে পারে। আরও কয়েকটি রোগ কিডনির ক্ষতি করতে পারে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে হৃদরোগ, কিডনিতে প্রদাহ সৃষ্টিকারী

গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস, এবং পলিসিস্টিক কিডনি রোগের মতো জন্মগত রোগ, যা কিডনিতে সিস্ট তৈরি করে।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn