বাংলা

সাইলেন্ট বেকারি দোকানের মালিক জার্মান নাগরিক মার্কুস হফমুলার

CMGPublished: 2023-04-06 16:21:11
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২০০৩ সালে চীন এবং জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রকল্পের কল্যাণে হ্য মো খাই বিনিময় ছাত্র হিসেবে এক বছরের অধ্যয়ন জীবন শুরু করতে চীনের থিয়েনচিন শহরে এসেছিলেন।

তিনি স্মৃতিচারণ করে বলেন,

‘আমি যখন প্রথম চীনে আসি, তখন আমার খুব স্পষ্ট মনে আছে যে আমি কথা বলতে জানতাম না।’

যাইহোক, শুরুতে ভাষার বাধা তাকে নিরুৎসাহিত করেনি, বিপরীতে, এটি চীনা ভাষা শেখার জন্য তার সংকল্পকে জাগিয়ে তুলেছে। অবসর সময়ে তিনি চীনা লোকদের সাথে যতটা সম্ভব সময় ব্যয় করেন এবং অনুশীলনের মাধ্যমে আরও চীনা ভাষা শুনতে এবং কথা বলতে নিজেকে উত্সাহিত করেন।

চীনা জনগণের উত্সাহ এবং চীনা সংস্কৃতির সমৃদ্ধি ও বৈচিত্র্যের কারণে তিনি ধীরে ধীরে এই জায়গাটির প্রেমে পড়েছিলেন।

‘চাইনিজদের সাথে যোগাযোগ করা খুব সহজ। সেই বছরের অভিজ্ঞতায় আমার মনে হয়েছে যে এই দেশে বসবাসের জন্য খুব উপযুক্ত।’

বিনিময় ছাত্র হিসেবে অধ্যয়ন জীবন শেষ হওয়ার পর তিনি তার পড়াশোনা চালিয়ে যেতে জার্মানিতে ফিরে যান। ২০১০ সালে কাজের প্রয়োজনে তিনি আবার চীনে আসেন এবং তার বর্তমান স্ত্রী তথা একজন থিয়েনচিনবাসী মেয়ের সাথে দেখা করেন। বিয়ের পর তিনি এবং তার স্ত্রী জার্মানিতে আট বছর বসবাস করেন এবং দুটি সুন্দর কন্যার জন্ম দেন।

‘বিয়ের পর চীনে ফিরে যাওয়ার চিন্তা আমাদের মনে সব সময়ই ছিল। কারণ আমার স্ত্রী, তার পরিবার চীনে থাকেন। আমি বাচ্চাদের চীনা ভাষা শিক্ষাদানের এক সম্পূর্ণ পরিবেশ চাই।’

২০১৯ সালে যখন হ্য মো খাই মূলত তার পরিবারকে থিয়েনচিনে বসতি স্থাপনের জন্য নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, তখন তিনি জানতে পেরেছিলেন যে নিংসিয়া হুই স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের ইনছুয়ান শহরে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় বিদেশী ভাষার শিক্ষক নিয়োগ করছে।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn