বাংলা

‘উইথ ইউ’

CMGPublished: 2023-03-30 14:33:35
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

খবর জানার পর চিয়াংহান হাসপাতালের পরিচালক চাং হান ছিং হাসপাতালে ছুটে আসেন এবং পরিস্থিতি মোকাবিলা করার নির্দেশনা দেন।

সেই সময় যদিও তিনি সংক্রমণের উত্স খুঁজে পাননি, তবে বহু বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে পারেন যে, এটি নিঃসন্দেহে গুরুতর সংক্রমণ। তারপর সামগ্রিক পরিস্থিতি সুশৃঙ্খলভাবে নিয়ন্ত্রণ করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালান তিনি। কিন্তু মহামারীর দ্রুত বিস্তার ঠেকাতে পারেন নি।

প্রত্যেকেই প্রচণ্ড আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এবং সব চিকিত্সাকর্মী দাঁতে দাঁত চেপে কাজ করে। বিশেষ করে পরিচালক চাং হান ছিং।

তিনি নিজেও একজন রোগী, দীর্ঘদিন প্রগতিশীল তুষারজনিত রোগে ভুগছেন। এই রোগের কারণে তিনি দাঁড়াতে, হাঁটতে ও ঠিকমত সিঁড়ি বেয়ে উঠতে পারেন না।

কিন্তু তিনি মনের জোরে রোগীদের চিকিত্সা করেন। হাসপাতালে চব্বিশ ঘন্টাব্যাপী রোগীদের গ্রহণ করেন, চিকিত্সা-সেবা দেন এবং জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করেন।

যদি আমরা বলি, প্রথম গল্পটি চিকিৎসা কর্মীদের দৃষ্টিকোণ থেকে মহামারী প্রতিরোধের বিষয়গুলো রেকর্ড করা হয়, তাহলে দ্বিতীয় গল্পটি হলো- টেকওয়ে রাইডার এবং স্বেচ্ছাসেবক চালকদের দৃষ্টিকোণ থেকে। মহামারীর শুরুতে উহানবাসীরা একে অপরকে সমর্থন করে এবং একে অপরকে উষ্ণতা দেওয়ার প্রকৃত কাহিনী তুলে ধরেছে।

কু ইয়োং একজন ডেলিভারি রাইডার, কর্মক্ষেত্রে জীবনের চাপের সঙ্গে লড়াই করছেন। তিনি প্রথম দিকে ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জামের ঘাটতি আবিষ্কার করেন এবং তাড়াহুড়ো করে সেগুলো সংগ্রহ করে অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা করেন। মহামারী শুরু হলে তিনি উহানে থেকে যান। নিজেকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে তিনি হাসপাতালের কোনো অর্ডার গ্রহণ করতেন না। কিন্তু মহামারী যতই মারাত্মক আকার ধারণ করে, ততই হাসপাতালের অর্ডার বেড়ে যায়।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn