বাংলা

চলচ্চিত্রে সিপিসি’র ইতিহাস-China Radio International

criPublished: 2021-07-01 15:32:24
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চীনের অষ্টাদশ জাতীয় কংগ্রেসের পর ব্যয়বহুল দিক থেকে উচ্চ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি বিপ্লবের কাহিনী তুলে ধরার ক্ষেত্রে বিশাল অগ্রগতি অর্জন হয়েছে।

গত শতাব্দীর ৫০ বা ৬০ দশকে সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের পর এবং আঠারোতম জাতীয় কংগ্রেসের পর, এ তিনটি সময়ে তৈরি চীনা চলচ্চিত্রে যুগের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে।

সমাজতান্ত্রিক নির্মাণে নতুন পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হলো সিপিসি’র একশ’ বছরের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং চীনা চলচ্চিত্রের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও বটে। ‘ Iron Men’ নামে চলচ্চিত্রে গত শতাব্দীর ৬০’র দশকে লৌহমানব বলে পরিচিত ওয়াং চিন সি ও চীনের তেল শ্রমিকদের ভাবমূর্তি এবং নতুন ঐতিহাসিক সময়ে নতুন প্রজন্মের তেল শ্রমিকদের মানসিক জগত্‌ও তুলে ধরা হয়। প্রতিরক্ষা ফ্রন্টে চীনের পারমাণবিক বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র ও উপগ্রহ শিল্প উন্নয়নের জন্য তেং চিয়া সিয়েনসহ চীনের একদল শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী সিপিসি’র আহ্বানে দীর্ঘসময় ধরে নাম লুকিয়ে মরুভূমিতে পরিশ্রম করেন এবং নিজেদের বাস্তব আচরণের মাধ্যমে ‘আকাশের চেয়ে সিপিসি’র খাত, জনগণের খাত ও মাতৃভূমির খাত আরো উঁচু’ এই চিন্তাধারা প্রকাশ করেন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মুখ সারিতে ইউয়েন লোং পিং এবং লি পাও কুওসহ বেশ কয়েকজন সারা জীবনে দেশের জন্য সেবা করার প্রচেষ্টা চালান। তাদের শরীরে চীনা বিজ্ঞানীদের মহৎ বৈজ্ঞানিক চরিত্র এবং মাতৃভূমির প্রতি তাদের সুগভীর ভালোবাসা ফুটিয়ে তোলা হয়। ‘চীনকে মুগ্ধ করার’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ইয়াং শান চৌ অবসরগ্রহণের পর শহরের আরামদায়ক জীবন ছেড়ে জন্মস্থানে ফিরে যান এবং তার নেতৃত্বে গ্রামবাসীরা বৃক্ষরোপণ করেন। সেই সময় এ বীরের নাম অনুযায়ী তৈরি চলচ্চিত্রে তাদের বাস্তব জীবনের গল্প তুলে ধরা হয়। গণতান্ত্রিক নির্মাণ প্রক্রিয়ায় সিপিসি’র একদল নেতার ভাবমূর্তি জনগণকে মুগ্ধ করে।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn