চীনের রেলপথে ট্রেন মেরামতকারী যুব প্রকৌশলীদের গল্প
সেই নারীর জ্ঞান ফিরিয়ে আনার অভিজ্ঞতা স্মরণ করে শি বলেন, যদিও তিনি এখন মাস্টার্স শিক্ষার্থী হিসেবে পড়াশোনা করছেন, তবে, ইতোমধ্যে চিকিৎসকের যোগ্যতার পরীক্ষায় পাস করেছেন। তাই জরুরি অবস্থায় তিনি চীনা ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করে রোগীর প্রাণরক্ষা করতে পারেন।
সাক্ষাৎকারে শি বার বার বলেন যে, হঠাৎ অজ্ঞান রোগীর অসুস্থতার কারণ সঠিকভাবে জানার পর চিকিৎসার পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। এমনি এমনি আকুপাংচার দেওয়া যাবে না। যারা রক্তে চিনির মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে অজ্ঞান হন, তাদের চেতনা ঠিক হওয়ার পর চিনিসহ পানি বা মিছরি খাওয়ানো যাবে, তবে, অজ্ঞান অবস্থায় খাওয়ানো বিপজ্জনক ব্যাপার।