রেশমপথের ঐতিহ্য পূর্ব ও পশ্চিমের সভ্যতার মিলনের সাক্ষী
সেনেগালে চীনা চা খুব জনপ্রিয়। ‘চীনা চা পান করা একটি স্থানীয় সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে।’ সেনেগালের রাজধানী ডাকার শহরতলীতে বসবাসকারী সাম্বা এনদিয়ায়ে সাংবাদিকদের বলেন, চীনা চা উচ্চ মানের ও অনন্য স্বাদের এবং তার আশেপাশের অনেকেই এটি কিনে থাকেন।
২০২১ ও ২০২২ সালে মরক্কো চীনের বৃহত্তম চা রপ্তানির বাজার হয়ে উঠেছে।
মরক্কো থেকে আসা হানান গামু সেন্ট্রাল সাউথ ইউনিভার্সিটিতে আর্কিটেকচারে পড়া একজন আন্তর্জাতিক ছাত্র। চীনে আসার পর তিনি দেখতে পান যে সবুজ চা ছাড়াও চীনা লাল চা, কালো চা এবং ফুলের চা খুব ভালো চলে।
তিনি বলেন, ‘আমি যখন এই গ্রীষ্মের ছুটিতে বাড়ি যাই, তখন আমি আমার পরিবারের স্বাদের জন্য কিছু টি ব্যাগ নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করি।’
আফ্রিকাতে চীনা চায়ের জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি সংখ্যক চীনা লোক আফ্রিকার বাজার অন্বেষণ শুরু করেছে। ২০০৮ সালে, একটি প্রধান চা উত্পাদনকারী প্রদেশ ফুজিয়ান থেকে সং আই কেনিয়ায় আসেন। তিনি দেখেন যে, কেনিয়ার মৃদু জলবায়ু, উর্বর আগ্নেয়গিরির মাটি এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক অবস্থার কারণে সেখানকার চা একটি তাজা ও সতেজ সুগন্ধ এবং একটি মিষ্টি স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে সং আইয়ের কেনিয়ায় দু’টি চা উত্পাদন কারখানা আছে। স্থানীয়রা চীনা চা সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও বেশি জানতে পেরেছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ‘এক অঞ্চল, এক পথ’ উদ্যোগ, চীন-আফ্রিকা সহযোগিতার ফোরাম এবং চীন-আফ্রিকা অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য মেলার মতো প্ল্যাটফর্মের অধীনে, চীন-আফ্রিকা অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য বিনিময় ক্রমাগত বাড়ছে এবং চা পাতা চীন ও আফ্রিকাকে কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।
আরানয়া থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল-২০২৩ হ্যপেই প্রদেশে অনুষ্ঠিত
আরানয়া থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল ২০২৩ সম্প্রতি হ্যপেই প্রদেশের আরানয়া উপকূলীয় শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি চীনের প্রথম থিয়েটার উত্সব যা সমুদ্রের ধারে অনুষ্ঠিত হয়।