বাংলা

চীনের গ্রামীণ পুনরুজ্জীবনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে উপযুক্ত ব্যক্তিদের কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রসঙ্গে

CMGPublished: 2023-03-27 10:18:04
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চীনের চেচিয়াং প্রদেশের চিয়াসি কারিগরি স্কুলের গ্রামীণ পুনরুজ্জীবন একাডেমির প্রধান লু সিয়াও হুই বলেন, কৃষির সাথে জড়িত কারিগরি স্কুলের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। কোনো কোনো স্কুলে কৃষিবিষয়ক মেজর তুলে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে, কৃষির সাথে সংশ্লিষ্ট মেজরের কদরও কমে গেছে। জরিপের পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, চীনের বিভিন্ন পর্যায়ের কৃষি কারিগরি স্কুলের সংখ্যা ১০ বছর আগের চেয়ে ৩০০টি হ্রাস পেয়েছে। বিভিন্ন কৃষি কারিগরি স্কুলে গবেষণার জন্য বাজেটের অভাবও আছে। প্রশিক্ষণ ঘাঁটির নির্মাণকাজ স্থগিত রাখার মতো সমস্যাও আছে।

অধ্যাপক চু চিয়া পিং আরও বলেন, অবকাঠামো, জনসাধারণের পরিষেবাসহ বিভিন্ন খাতকে বিবেচনায় নিলে, গ্রামাঞ্চলের মৌলিক স্তরের কর্মস্থলের পরিবেশ ও শহরের কর্মস্থলের পরিবেশের মধ্যে ব্যাপক ব্যবধান রয়েছে। কৃষি কারিগরি স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের স্নাতক হবার পর গ্রামে যাওয়ার ব্যাপারে অনাগ্রহী হবার এটাও একটি কারণ।

চীনের চেচিয়াং প্রদেশের থংসিয়াং শহরের একটি ফল ও শাকসবজি খামারের মালিক চৌ পিং পিং নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। তাঁর দৃষ্টিতে, কৃষির সাথে জড়িত বিভাগে পড়াশোনার সুউজ্জ্বল ভবিষ্যত রয়েছে। ৪৫ বছর বয়সী চৌ পিং পিং কৃষির কারিগরি স্কুলে ভর্তির আগে বহু বছর আঙ্গুর চাষ করেছেন। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আঙ্গুরের চাষ ও বিক্রির কাজ করতেন তিনি। তবে, ধীরে ধীরে পেশাদার জ্ঞানের অভাবের কারণে, তিনি বিভিন্ন প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে থাকেন। ২০১৯ সালে চীনে কারিগরি স্কুলগুলোতে আসনসংখ্যা বৃদ্ধির পর, তিনি চিয়াসিং কারিগরি স্কুলের উদ্যানবিদ্যা প্রযুক্তি বিভাগে ভর্তি হন। টানা ৩ বছর পড়াশোনার পর, তিনি তাঁর ক্ষেতে আঙ্গুরের নতুন প্রজাতি আমদানি করেন, খামার পরিচালনার নতুন পদ্ধতি শেখেন।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn