শখকে পেশা হিসেবে নেবার সুযোগ
সামাজিক ব্লগার হিসেবে তাদের মধ্যে অনেকে জনপ্রিয় হওয়ার পর ভিডিও এপিপি’র সাথে সহযোগিতা করে বিভিন্ন সহকারী তত্পরতায় অংশ নেন। এভাবে আরো বেশি যুবকদের জন্য তারা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। বিশেষ করে যারা শখকে পেশা হিসেবে নিতে আগ্রহী তাদের জন্য এ কথা বিশেষভাবে প্রযোজ্য। জরিপে অংশগ্রহণকারী ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা প্ল্যাটফর্মের সহায়তা পেতে চায়। ৭৯.৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী পরিবার ও বন্ধুদের কাছ থেকে সমর্থন পেতে চায়। ৬৫ শতাংশ শিক্ষার্থী এ শখের পেশায় বেতন বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছে।
এ সম্পর্কে ছেলে জু বলে, “আমার প্রিয় কাজকে নিজের পেশা হিসেবে নিতে পারাটা সৌভাগ্যের ব্যাপার।” অনেকের মধ্যে একটি ভুল ধারণা রয়েছে। ধারণাটি হচ্ছে: লেখাপড়া না করেও কম সময়ের মধ্যে অনলাইনে সেলিব্রিটি হওয়া যায়। এ সম্পর্কে জু বলে, সেটি পুরোপুরি ভুল ধারণা। কারণ, কেউ জ্ঞান ছাড়া স্থায়ীভাবে সুবিখ্যাত বা জনপ্রিয় হতে পারে না। যুবক-যুবতীদের অব্যাহতভাবে নতুন নতুন জ্ঞান অর্জন কতে হবে এবং সৃজনশীলতার পরিচয় দিয়ে যেতে হবে।