বাংলা

থাই ফলবাগান থেকে চীনের বাজার, ডুরিয়ানের ‘উত্তরযাত্রার গল্প’

CMGPublished: 2024-05-20 11:02:21
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

থাইল্যান্ড বিশ্বের প্রধান ডুরিয়ান উত্পাদন ও রপ্তানিকারক দেশগুলোর অন্যতম। প্রতি বছর প্রচুর ডুরিয়ান রপ্তানির মাধ্যমে চীনে আসে। চীনের রাষ্ট্রীয় শুল্ক প্রশাসনের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে চীনের তাজা ডুরিয়ানের আমদানির পরিমাণ ১৪.২৬ লাখ টন ছিল। এর মধ্যে থাই তাজা ডুরিয়ান ছিল ৯.২৯ লাখ টন, যা চীনের আমদানীকৃত তাজা ডুরিয়ান মোট পরিমাণের ৬৫.১৫ শতাংশ।

পরিবহন ও সংরক্ষণাগারসহ বিভিন্ন শর্তাবলীর কারণে আগে আসিয়ানের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফল বড় মাত্রায় চীনা বাজারে প্রবেশ করতে সমস্যা ছিল। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন-আসিয়ান অবাধ বাণিজ্য অঞ্চল প্রতিষ্ঠা জোরদার করার সঙ্গে সঙ্গে আরসিইপি সার্বিকভাবে কার্যকর হয়। এ ছাড়া নতুন আন্তর্জাতিক স্থল-সমুদ্র বাণিজ্য করিডোরসহ বেশ কিছু আন্তঃযোগাযোগ প্রকল্পের দ্রুত নির্মাণ এবং আন্তঃসীমান্ত কোল্ড চেইন লজিস্টিক সিস্টেম ও ই-কর্মাস প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উন্নয়ন, বিভিন্ন কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স সুবিধাজনক শর্ত ও ব্যবস্থা চালু করার ফলে ডুরিয়ানের মতো আসিয়ানের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফল চীনা বাজারে খুব সহজে ও সুবিধাজনক উপায়ে প্রবেশ করতে পারছে।

চীন-ভিয়েতনাম সীমান্তে অবস্থিত কুয়াংসি পিংসিয়াং মৈত্রী বন্দর হলো আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর ফল চীনে প্রবেশ করার গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর। থাই ডুরিয়ান পরিবহন করা এক একটি ট্রাক এ বন্দরের চেকিং প্ল্যাটফর্মে থেমে, শুল্ক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চীনের ফল বাজারে প্রবেশ করবে।

আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য উন্নতমানের শুল্ক ছাড়পত্র ব্যবস্থা থেকে উপকৃত হয়। শুল্ক বিভাগ অব্যাহতভাবে বুদ্ধিমান লজিস্টিক নিয়ন্ত্রণ প্ল্যাটফর্ম, বুদ্ধিমান পরিদর্শন সহকারী ব্যবস্থাপনা সিস্টেম, বুদ্ধিমান কোয়ারেন্টাইন চিকিৎসা ব্যবস্থার মতো বুদ্ধিমান তত্ত্বাবধান স্থাপনা ও সরঞ্জাম আপগ্রেড ও সুবিন্যস্ত করার পাশাপাশি আমদানিকৃত ডুরিয়ানের বিশেষ চ্যানেল নির্মাণ গভীরতর করে, আমদানিকৃত ফলের সবুজ চ্যানেল ও পরীক্ষাগার দ্রুত সনাক্তকরণসহ বেশ কিছু শুল্ক ছাড়পত্রের সুবিধাজনক ব্যবস্থা কার্যকর করে, আমদানিকৃত ফলের নিয়ন্ত্রণ ও দ্রুত পরিবহন নিশ্চিত করে।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn