বাংলা

আকাশ ছুঁতে চাই ১০৩

CMGPublished: 2022-12-08 19:32:59
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

-১৪ মিশনের তিন নভোচারী। রোববার স্থানীয় সময় রাত আটটা ৯ মিনিটে ইনার মঙ্গোলিয়ার তংফেং কেন্দ্রে অবতরণ করে তাদের বহনকারী ক্যাপসুল। প্রায় ৪০ মিনিট পর তাদের বের করে আনেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। হাসিমুখে বেরিয়ে এসে সহকর্মীদের অভিবাদন গ্রহণ করেন চীনা নভোচারীরা। হাত নেড়ে জানান শুভেচ্ছা। এদেরই একজন সদা হাসোজ্জ্বল ৪৩ বছর বয়সী লিউ ইয়াং। যিনি চীনের প্রথম নারী নভোচারী।

বলেন “ মহাকাশ স্টেশনে আমার অবিস্মরণীয় স্মৃতি রয়েছে। মাতৃভূমিতে ফিরে আসতে পেরে আমি উচ্ছ্বসিত”

চীনের হেনান প্রদেশে ১৯৭৮ সালের ৬ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন লিউ ইয়াং। ছোটবেলা থেকেই লিউ পাইলট হিসেবে কাজ করার স্বপ্ন দেখতেন। ১৯৯৭ সালে তিনি পাইলট হিসেবে যোগ দেন পিপলস রিপাবলিক আর্মি এয়ারফোর্সে। আর্মিতে তিনি ছিলেন ফাইটার পাইলট। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত তথ্যচিত্রে জানা যায়, লিউ যখন পরিবহন বিমান চালানোর প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন এবং একাধিক পাখির আঘাতে তার বিমানের একটি ইঞ্জিন অক্ষম হওয়ার পরেও তিনি ছিলেন শান্ত।

শান্ত স্বভাবের উদ্যমী এই নারী ২০১০ সালে মহাকাশচারী কর্পসে যোগদান করেন । ১৬ জুন, ২০১২ তারিখে চীনের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের গোবি মরুভূমিতে অবস্থিত চিনকুয়ান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে মহাকাশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করা লং মার্চ রকেকটি বয়ে নিয়ে যায় চীনের নভোযান শেনচৌ-৯ কে। এই অভিযানে অংশ নেন চীনের প্রথম নারী মহাকাশচারী লিউ ইয়াং।

চলতি বছরের ৫ জুন শেনচৌ ১৪’র চিউছুয়ান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে যাত্রা করে থিয়ানকুং মহাকাশ কেন্দ্রে পৌঁছান লিউ। মহাকাশ কেন্দ্রে অবস্থানকালে ওয়েনথিয়ান ও মেংথিয়ান স্পেস ল্যাবমডিউল সংযুক্তি তদারকি করেন তিনি তার সহ মহাকাশচারীরা।

বিশ্বের কাছে পরিচিত এই নারী মহাকাশচারী প্রতিবেশীদের কাছে পরিচিত একজন বক্তা, একজন আগ্রহী পাঠক এবং ভালো রন্ধনশিল্পী হিসাবে ।

গান : শিল্পী ফে ওয়াং

চীনের একজন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী ফে ওয়াং। ১৯৬৯ সালের ৮ আগস্ট বেইজিংয়ে তার জন্ম। তার প্রকৃত নাম সিয়া লিন। শার্লি ওয়াং নামেও তিনি পরিচিত। ১৯৮৭ সালে তিনি হংকংয়ে যান।

সেখানে গান পরিবেশন করে জনপ্রিয়তা পান। নব্বই দশকে তিনি পুরো চীনেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। আন্তর্জাতিক সংগীত অঙ্গনেও পপ শিল্পী হিসেবে অনেক খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। তাকে বলা হয় এশিয়ার অন্যতম সেরা পপ শিল্পী। তিনি অনেক ভিডিও গেমেরও থিম সং গেয়েছেন।

চলুন শিল্পী ফে ওয়াংয়ের কণ্ঠে একটি গান শোনা যাক। গানটির শিরোনাম স্বপ্ন।

ঐতিহ্যকে নতুন আঙ্গিকে ফিরিয়ে এনেছেন যে নারী

প্রাচীন অলংকার থেকে নকশা নিয়ে নতুন আঙ্গিকে শিল্প সৃষ্টি করে খ্যাতি পেয়েছেন চীনের নারী চৌ ইয়ুথাং। তার তৈরি হেয়ার পিন এবং অন্যান্য অলংকার এখন অনেক তরুণীর কাছে ফ্যাশন ক্রেজ। চলুন শোনা যাক এই সৃজনশীল নারীর গল্প।

হেয়ারপিন ও অন্যান্য নানা অলংকারে চুল শোভিত করতেন প্রাচীন চীনের নারীরা। সেই ঐতিহ্যকে আধুনিক ফ্যাশনে পরিণত করেছেন এক তরুণী কারুশিল্পী।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn