বাংলা

আকাশ ছুঁতে চাই পর্ব ৮৯

cmgPublished: 2022-09-01 19:34:31
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

লিপিকা সংগীত চর্চার পাশাপাশি চাকরিও করছেন একটি প্রতিষ্ঠানে। তিনি মনে করেন প্রতিটি নারীর আত্মনির্ভরশীল হওয়া প্রয়োজন। তার বাবা, ভাই, স্বামী বা পুত্রের যদি অনেক সম্পদও থাকে তবু নারীদের নিজস্ব উপার্জন প্রয়োজন। সেটা চাকরি হোক বা নিজস্ব ব্যবসা। কারণ নিজস্ব উপার্জন নারীকে দেয় আত্মবিশ্বাস এবং এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা।

বাংলাদেশ তার জন্মভূমি। এখানে তার মাকে দেখতে তিনি বারে বারে ফিরে আসেন। জন্মভূমিকে তার মনে হয় যেন আরেক মা। মাকে জড়িয়ে ধরার মতো আনন্দ পান জন্মভূমির কাছে ফিরে এসে। যদিও কাজের সূত্রে তাকে কলকাতায় থাকতে হয় সেখানে তার সংসারও, তবু বাংলাদেশের প্রতি রয়েছে অন্যরকম এক ভালোবাসা।

সাহস করে জীবন গড়লেন ইউননানের ইয়ান সং

দক্ষিণ চীনের ইউননান প্রদেশ। এই প্রদেশটি ক্রমেই বাণিজ্যিকভাবে সফল একটি প্রদেশ হয়ে উঠছে।এই প্রদেশের একজন উদ্যোগী নারী ইয়ান সং। কিভাবে তিনি হয়ে উঠলেন সফল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা, চলুন শুনি সেই গল্প।

ইয়ান সং এর বয়স এখন ৫৫ বছর। তিনি হলেন সেই প্রথম যুগের উদ্যোক্তা যারা ইউননান থেকে থাইল্যান্ডে আপেল সরবরাহের কাজ শুরু করেন। ইউননান প্রদেশ বনজ সম্পদ, ফল, ফুল ইত্যাদির জন্য বিখ্যাত। ইউননানের চাওথোং শহরের বাসিন্দা ইয়ান সং। তিনি চিন্তা করেন এখানকার বিখ্যাত সুস্বাদু আপেল বিদেশে রপ্তানি করবেন। সেসময় সাম্পান নামের ছোট নৌযানে করে মেকং নদী দিয়ে আপেল নিয়ে যেতে হতো। অবশ্যই কাজটি ছিল বেশ কষ্টের ও ঝুঁকির। মনে করা হতো পুরুষরাই এমন ঝুঁকি নিতে পারেন। কারণ নদীতে কষ্টকর যাত্রা এবং বেশ কয়েকদিন নদীপথেই থাকতে হতো।

ইয়ান জানতে পারেন যে, থাইল্যান্ডে আপেল খুব ভালো হয় না এবং চীন থেকে আপেল সেখানে নিয়ে যেতে পারলে অনেক লাভ হবে। ফিরতি পথে থাইল্যান্ডের ফল এনে কুনমিং শহরে বিক্রি করা যাবে।

ইয়ানের ডিভোর্স হয়েছিল। চার বছর বয়সী শিশুকন্যার দায়িত্বও ছিল তার।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn