বিজনেস টাইম ১
সাধারণ ভাবে বাংলাদেশের সাথে সকল দেশের আমদানি রপ্তানি বা বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন গুটিকয়েক মুদ্রায় হয়, যার মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডলারেই সবচেয়ে বড়।এখন আমাদের লেনদেন প্রক্রিয়াতে যদি চায়নার মুদ্রা ইউয়ান যুক্ত করি এটা নিঃসন্দেহে একটা ইতিবাচক দিক হবে।এটার বড় কারণ হলো, বাংলাদেশে বৈদিশিক মুদ্রায় লেনদেনে একটা চাপ রয়েছে। সাধারণ ভাবে আমাদের ডলার সংকট রয়েছে।যখন চায়নার সাথে তাদের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবো, তখন লেনদেনের নতুন পথ যুক্ত হল। সেদিক থেকে এটা খুব ইতিবাচক। তবে একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে তা হলো চায়নার সাথে লেনদেনে আমরা বেশির ভাগই আমরা প্রদান করি।আমরা যা গ্রহণ করি তার চেয়ে বেশি আমরা প্রদান করি। আমদানি ব্যয় মেটাতে যে খরচ তার তুলনা রপ্তানী থেকে আয়, বৈদিশিক সাহায্য,লোন বা ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগের পরিমাণ কম। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের সাথে বেশ কয়েকটি বড় বড় প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে, তার মূল্য পরিশোধে ইউয়ান মুদ্রায় ব্যবহার করলে ডলারে চাপ কমবে। সুতরাং এই ধরনের প্রাক্রিয়া একটা ইতিবাচক পদক্ষেপ।সার্বিকভাবে বহুবৈচিত্রে ঘটাতে সাহায্য করবে। এক দুই বছরে একটা বড় পরিবর্তণ হয়তো দেখা যাবেনা, সময় লাগবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়, রপ্তানী বাজারকে চায়নার বাজারে কিভাবে আরও সম্প্রসারিত করা যায়। বাংলাদেশের পণ্য সহজে রপ্তানি করতে পারি কিনা তার জন্য অন্যান্য লজেস্টিকস সহযোগিতা, বাণিজ্য সহযোগিতা আরও বাড়াতে হবে।সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে চীনা বিনিয়োগকে ব্যাক্তি খাতে আরও আকৃস্ট করতে পারি কিনা।যদিও এখন বিনিয়োগের পরিমান বাড়ছে।”
কর্পোরেট প্রোফাইল:
বিশ্বের বৃহত্তম চলচ্চিত্র বাজারে এখন চীন।
এবারের বসন্ত উৎসবে বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে কমেডি ঘরানার চলচ্চিত্র ‘ইয়োলো’। ৩০ বছর বয়সী বেকার এক নারীকে নিয়ে ইয়োলোর গল্প। ওই নারী তার বাবা-মায়ের সঙ্গে বাড়িতে থাকেন। একপর্যায়ে তার সঙ্গে দেখা হয় এক বক্সিং কোচের। বদলে যেতে থাকে ওই নারীর জীবন। সিনেমায় বেকার ওই নারীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী-পরিচালক চিয়া লিং। চরিত্রের প্রয়োজনে যাকে ঝরাতে হয়েছে ৫০ কেজি ওজন।