চীন ও চীনের বাইরের দুনিয়ার ‘ব্যবসা-অর্থনীতি-বানিজ্যের হালচাল নিয়ে সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান ‘চলতি বাণিজ্য’
ছেং ছিংসিউ, উপ-পরিচালক, ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট ব্যুরো, যোগাযোগ মন্ত্রণালয়
“গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ ও চ্যানেলের উন্নয়ন কাজ খুব দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। উপকূলীয় যাতায়াত ও পরিবহনকে আরো নিরাপদ ও ঝুঁকিসহনশীল করার কাজ করছি আমরা। আমাদের বিশ্বাস এই যোগাযোগ সহজ করার ফলে চীনের সরবরাহ চেইন আরো স্থিতিশীর, সহজ হবে। একইসঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের যে উন্মুক্তকরণ নীতি নিয়ে কাজ করছে চীন সরকার সেটার বাস্তবায়নও সহজ হবে। পণ্য উৎপাদন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ের প্রেক্ষাপটে চীনকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে এসব কার্যক্রম বড় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।“
চীনের নেওয়া নানা কার্যক্রমের কারণে দেশটির গভীর সমুদ্র বন্দরগুলো এরইমধ্যে বিশ্বের নানা মাপকাঠিতে প্রথম সারিতে অবস্থান করছে। ফলে পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ সমুদ্রবন্দর হিসেবে কুড়িয়েছে সুনাম। চীনের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রকাশ করা পরিসংখ্যান বলছে, চীনের অন্তত ৯০টি গভীর সমুদ্র চ্যানেল অন্তত ১ লাখ টন বা তারচেয়ে বেশি পরিমাণ পণ্য পরিবহনকারী জাহাজের নির্বিঘ্নে চলাচল নিশ্চিত করতে সক্ষম।
ছ্যাং ইছিং, উপ-পরিচালক, কাওফেইতিয়ান মেরিন ব্যুরো >