চীন ও চীনের বাইরের দুনিয়ার ‘ব্যবসা-অর্থনীতি-বানিজ্যের হালচাল নিয়ে সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান ‘চলতি বাণিজ্য’
চলতি বাণিজ্যের ৫ম পর্বে যা থাকছে:
১. যেভাবে শীর্ষে উঠলো চীনের গভীর সমুদ্র বন্দরগুলো
২. কেনিয়ায় পরিবর্তনের নিয়ামক চীন নির্মিত এক্সপ্রেসওয়ে
৩. চীনের ছোট শহরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে স্টারবাক্স
যেভাবে শীর্ষে উঠলো চীনের গভীর সমুদ্র বন্দরগুলো
সাজিদ রাজু, চীন আন্তর্জাতিক বেতার: পণ্য ওঠানামা থেকে শুরু করে বন্দর বিষয়ক কার্যক্রমে সারা বিশ্বের মধ্যে একেবারে শীর্ষস্থানে জায়গা করে নিয়েছে চীনের গভীর সমুদ্র বন্দরগুলো। বিশেষ করে রিয়েলটাইমে জাহাজের আসা-যাওয়া, মালামাল ব্যবস্থাপনা ও শনাক্তকরণে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করার ফলে এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে। চীনের পরিবহন মন্ত্রণালয় বলছে, জাহাজ ও বন্দরের নিরাপত্তায় ড্রোনের ব্যবহারসহ সমুদ্র পথে সার্বিক ব্যবস্থাপনাকেই সবার আগে গুরুত্ব দেন তারা।
সমুদ্র পরিবহনের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক নিরাপত্তা আর ব্যবস্থাপনার। এই দুটি বিষয়েই উদাহরণ সৃষ্টি করেছে চীনের সমুদ্র বন্দরগুলোর কর্তৃপক্ষ।
চীনের ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট ব্যুরোর তথ্য বলছে, প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে কোন জাহাজ ও পণ্যের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায় অনেকটা নিঁখুতভাবে। ফলে থাকে না কোন নিরাপত্তা ঝুঁকি কিংবা মান নিয়ে থাকে না কোন প্রশ্ন।
আবার যে কোন দেশের পতাকাবাহী সমুদ্র জাহাজের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে ব্যবহার করা হচ্ছে ড্রোনসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। ফলে কোন জাহাজ ঠিক কোন সময়ে বন্দরে নোঙর করবে তার সঠিক সময় জানা যায় আগে থেকেই। ফলে ওই জাহাজের বন্দরে ভেড়া থেকে শুরু করে মালামালা খালাস করা, পরীক্ষা-নীরিক্ষাসহ সব কার্যক্রম তদারকি করা যায় খুবই দ্রুত।