বাংলা

মেড ইন চায়না পর্ব-২

CMGPublished: 2024-06-08 17:53:06
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

পরিবেশ সংক্রান্ত যেকোন জরুরি অবস্থার ক্ষেত্রে, কমান্ড-এন্ড-কন্ট্রোল সেন্টার ইন-ফ্লাইট ড্রোনে একটি আগাম সতর্ক সংকেত পাঠাবে এবং বাস্তব পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থা নিতে পারবে।

কমান্ড-এন্ড-কন্ট্রোল সেন্টারে একটি ভিজ্যুয়ালাইজড প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যাতে ব্যাটারির চার্জ, ফ্লাইটের উচ্চতা, গতি, অবস্থান ইত্যাদির রিয়েল-টাইম ডেটা দেখা যাবে। আবার গ্রাউন্ড কন্ট্রোল তথা নিচে থাকা কর্মী ও উড়তে থাকা যাত্রীর মধ্যে রিয়েল-টাইম ভিডিও/অডিও যোগাযোগও করতে পারবে এটি।

তাছাড়া এ ধরনের ড্রোনের শতভাগ নিয়ন্ত্রণ শুধু যে চালক বা যাত্রীর হাতে থাকবে, তেমন নয়। যাত্রীবাহী ড্রোনে থাকছে গ্রাউন্ড কন্ট্রোল ব্যবস্থা। অর্থাৎ জরুরি পরিস্থিতিতে নিচে থেকেও রিমোট কন্ট্রোলারের সাহায্যে ওড়ানো যাবে প্যাসেঞ্জার ড্রোন।

ওড়ার আগেই নির্ধারিত ফ্লাইট রুটে জরিপ চালাবে ইহাং এবং ব্যবহারকারীদের জন্য বিভিন্ন সম্ভাব্য পরিকল্পনার সেট তৈরি করে রাখবে।

মসৃণ যোগাযোগ নিশ্চিত করতে এ ধরনের ড্রোনে থাকছে সার্বক্ষণিক 4G/5G হাই-স্পিড ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক।

আবার চীনের তৈরি এ ধরনের প্যাসেঞ্জার ড্রোনে আছে ফেইল-সেইফ নিরাপত্তা ব্যবস্থা তথা সুরক্ষা পরিকল্পনা। এর সিস্টেম আকাশে অন্য উড়োযানের গতিবিধি দেখতে পারে। তা ছাড়া, নিজের সব যন্ত্রপাতি ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা জানতে পারে সেটাও।

ইতোমধ্যে ইহাংয়ের যাত্রীবাহী ড্রোনগুলোকে যেতে হয়েছে শত শত পরীক্ষার ভেতর। পরীক্ষার লম্বা তালিকায় আছে, স্ট্যাটিক টেস্ট, লোড গ্রাউন্ড টেস্ট, লোড ফ্লাইট টেস্ট, স্থায়িত্ব, প্রতিকূল পরিবেশ, নির্ভরযোগ্যতা পরীক্ষা, পরিবেশগত পরীক্ষা ইত্যাদি

উচ্চ/নিম্ন তাপমাত্রা, উচ্চ আর্দ্রতা, টাইফুন, বৃষ্টিপাত এসব পরিস্থিতিতেও উতরে গেছে ইহাংয়ের ড্রোন। পেয়েছে AS9100D ইন্টারন্যাশনাল এরোস্পেস এবং এভিয়েশন কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম স্ট্যান্ডার্ডের প্রশংসাপত্র।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn