বাংলা

মেড ইন চায়না পর্ব-২

CMGPublished: 2024-06-08 17:53:06
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

বিষয়: প্যাসেঞ্জার ড্রোন

স্ক্রিপ্ট: ফয়সল আবদুল্লাহ

সম্পাদনা: শান্তা

ভয়েস: ফয়সল ও মিম

OC

হাজার বছর আগের কাগজ থেকে শুরু করে আজকের প্যাসেঞ্জার ড্রোন, কোয়ান্টাম কমিউনিকেশন। সুপ্রাচীনকাল থেকেই বিশ্বসভ্যতা এগিয়ে চলেছে চীনের শক্তিশালী এসব আবিষ্কারের হাত ধরে। নানা সময়ে দারুণ সব আবিষ্কার করে আধুনিক সভ্যতার ভিত গড়ে দিয়েছে চীন। আর সেই সব আবিষ্কার নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজন মেড ইন চায়না।

মেড ইন চায়নার দ্বিতীয় পর্বে সাথে আছি আমি ফয়সল আবদুল্লাহ... আজকের পর্বে থাকছে চীনের আবিষ্কার প্যাসেঞ্জার ড্রোনের কথা।

PKG

(মিউজিক.. আমেরিকান ড্রোন অপারেটরের মিলিটারি ভয়েস.

ড্রোন। দুই দশক আগেও এই ড্রোন শব্দটার সঙ্গে চলে আসতো আরেকটা শব্দ, আর তা হলো হামলা। ড্রোন মানেই যেন এক ভয়ানক যুদ্ধাস্ত্র। বিশেষ করে একটা সময় পশ্চিমাদের ড্রোন হামলার খবর পাওয়া যেত প্রায় প্রতিদিনই। নানা ধরনের আগ্রাসনের অন্যতম অস্ত্র ছিল এই ড্রোন। কিন্তু ড্রোনের সেই ভাবমূর্তি বদলেছে। ড্রোন মানেই এখন ভয়ানক কিছু নয়। ড্রোন এখন উন্নয়নেরও প্রতীক।

এই উড়োযানটিকে মানবকল্যাণে ব্যবহারে নেতৃত্ব দিচ্ছে চীন। কৃষিকাজ থেকে শুরু করে পণ্য পরিবহন, এমনকি ড্রোন দিয়ে যে সহজে যাত্রী পারাপারও করা যায়, বিশ্ববাসীকে সেই ধারণাও কিন্তু প্রথম দিয়েছে চীন। সুতরাং নিঃসন্দেহে বলা যায় যাত্রীবাহী ড্রোন আপাদমস্তক মেড ইন চায়না।

চীনের অর্থনীতিতে ইদানিং যুক্ত হয়েছে একটি নতুন নাম। যাকে ইংরেজিতে বলা হচ্ছে লো আলটিচিউড ইকনোমি। অর্থাৎ অল্প উচ্চতার আকাশকে ঘিরে তৈরি হচ্ছে একটি বিশেষ অর্থনীতি। আর এ অর্থনীতির কেন্দ্রে আছে ড্রোন। সম্প্রতি এই খাতে চমক দেখিয়েছে চীনা প্রতিষ্ঠান ই-হাং। কারণ এ প্রতিষ্ঠানই তৈরি করেছে বিশ্বের প্রথম প্যাসেঞ্জার ড্রোন।

২০১৬ সালের একটি কনজুমার ইলেকট্রনিক শো’তে ইহাং সবাইকে দেখিয়েছিল তাদের ইহাং-১৮৪ মডেলের যাত্রীবাহী ড্রোন। ২০২৩ সালের অক্টোবরে তারা তৈরি করে ইএইচ-২১৬ এস নামের আরেকটি আরও উন্নতমানের যাত্রীবাহী ড্রোন। যা কিনা চীনের সিভিল অ্যাভিয়েশন প্রশাসনের সনদও পেয়েছে।

1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn