চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৫২
অনেকই আমাকে এ প্রশ্ন করেন, আর্থিক লাভ না থাকলেও কেন আমি বাঁশিটি তৈরিতে এত সময় ব্যয় করলাম। তারা বুঝতেই পারছিলেন না কেন আমি এটা করছি। আমি তাদের বললাম- আমি আসলে এমন একটি কাজের মাধ্যমে আমার জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তুলছি। আমরা মানুষেরা মৃত প্রাণীর হাড়েও সুরের সঞ্চার করতে পারি। আমরা সেই আদি সুরকে পুনরায় সৃষ্টি করেছি মানুষের উপভোগের জন্য। এটি আমার জীবনকে অর্থবহ করেছে।
শুধু হাড়ের বাঁশির পুনরুজ্জীবন নয়, চীনের ঐতিহ্যবাহী বার্নিশ করা বাঁশি তৈরিতেও সুদক্ষ তং। তাঁর এখন একটাই চাওয়া চীনের প্রাচীন এবং আধুনিক বাঁশির সুরবৈচিত্রের সম্মিলন, প্রচার এবং সংরক্ষণ। এ নিয়ে বাদবাঁকি জীবন কাজ করে যাবেন চীনের খ্যাতিমান এই বাঁশিওয়ালা।
প্রতিবেদন: মাহমুদ হাশিম।
----------------------------------------------------------------------
সার্বিক তত্ত্বাবধানে: ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী
প্রযোজনা ও উপস্থাপনা: মাহমুদ হাশিম
অডিও সম্পাদনা: হোসনে মোবারক সৌরভ।