বাংলা

চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৫১

CMGPublished: 2024-01-13 19:16:11
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

৮ লাখ ১৬ হাজার ৬শ’ ৮৩বর্গ মিটার পার্ক এলাকা জুড়ে অনুষ্ঠিত ‍হচ্ছে বরফ ও তুষার থিমের এই প্রদর্শনী।

প্রতিবেদন: রওজায়ে জাবিদা ঐশী /সম্পাদনা: মাহমুদ হাশিম।

৩. চীন-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথভাবে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘দ্য মেঘ’

আটলান্টিক মহাসাগরের নিচে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গিরিখাত মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। চীনের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রকল্পের কাজ চলছিল এখানে। গবেষকদের একজন চীনের জোনাস চাং সু ইন। হঠাৎ করেই একটি অজানা প্রাণী তাদেরকে আক্রমণের চেষ্টা করে। ফলে তাদের উদ্ধারের জন্য প্রাক্তন মার্কিন নৌ সেনাদের একটি দলকে পাঠানো হয়। সফলভাবে উদ্ধার কার্যক্রম সম্পন্ন হলেও ঘটতে থাকে একের পর এক দুর্ঘটনা।

অজানা এই প্রাণীর নাম মেগালোডন। প্রায় দু’মিলিয়ন বছর আগে বিলুপ্ত হওয়া ভয়ঙ্কর এই প্রাণীটি যেন আবার ফিরে এসেছে। আক্রমণ করছে বিভিন্ন পর্যটন অঞ্চলে।

মানবজাতিকে মেগালোডনের হাত থেকে রক্ষা করতে তাকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেন গবেষকরা। তিনটি ধাপে এটিকে হত্যা করার পরিকল্পনা করা হয়।

প্রথমে তার শরীরে একটি ট্র্যাকিং ডিভাইস সেট করে তার অবস্থান নিশ্চিত করে অ্যানেস্থেসিয়া বন্দুক দিয়ে মেগালোডনকে অজ্ঞান করা এবং পরে হত্যা করা।

মেগালোডনকে হত্যার মিশন সফল্ভাবে সম্পন্ন করার পর শোনা গেল আরেকটি জাহাজে আক্রমণ করে মেগালোডন। বিষয়টি মার্কিন এফবিআইয়ের কাছে জানানো হলে তারা তা বিশ্বাস করতে পারেন না।

এদিকে ট্র্যাকিং ডিভাইসের মাধ্যমে জানা যায়, চীনের বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান সানইয়া সৈকতের কাছাকাছি এলাকায় একটি মেগালোডনকে দেখা যাচ্ছে, যে কোন মুহূর্তে এটি আক্রমণ করতে পারে লাখের বেশি পর্যটক বিশিষ্ট ওই এলাকায়। এই পর্যটকদের কীভাবে রক্ষা করা হলো মেগালোডনদের হাত থেকে, জানতে হলে আপনাকে দেখতে হবে জোন টার্টেলটাউব পরিচালিত ‘দ্য মেঘ’ সিনেমাটি।

‘মেগ’ উপন্যাস থেকে নির্মিত সিনেমাটির চলচ্চিত্র স্বত্ব প্রথমে কিনে নেয় ডিজনি। কিন্তু দীর্ঘদিন এটি নির্মাণ না করার কারনে ২০ বছর পর চায়না ইনলি ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স যৌথ ভাবে নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। রোমাঞ্চকর অ্যাকশন ঘরনার এই সিনেমাটিতে খুব সুন্দরভাবে পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতার দিক তুলে ধরা হয়।

ব্রিটেনের বিখ্যাত অভিনেতা জ্যাসন স্ট্যাথাম এবং চীনের অভিনেত্রী লি বিং বিং অভিনয় করেন এই সিনেমায়। ২০১৮ সালের ১০শে আগস্ট মুক্তি পায় সিনেমাটি।

----------------------------------------------------------------------

সার্বিক তত্ত্বাবধানে: ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী

প্রযোজনা ও উপস্থাপনা: মাহমুদ হাশিম

অডিও সম্পাদনা: হোসনে মোবারক সৌরভ।

首页上一页1234 4

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn