চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৪৩
সুবর্ণ জয়ন্তী সফরটি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক বিনিময়কে আগামী দিনগুলোতে আরও গভীর করবে বলে মনে করেন ফিলাডেলফিয়া অর্কেস্ট্রার সহকারি নির্দেশক ট্রিস্টান রেইস-শারমেন।
‘এটি চলতি বছর আমাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, খুব খুব গুরুত্বপূর্ণ সফর এটি। ঐতিহাসিক এ ক্ষণটি উদযাপনে শামিল হতে পেরে আমরা খুবই উচ্ছ্বসিত! আমাদের দলে প্রথম দলটির দুজন সদস্য এখনো আছেন। আজ এখানে একজন বাজিয়েছেন, যিনি ১৯৭৩ সালে প্রথম সফরেও বাজিয়েছিলেন। কত দীর্ঘ একটা ঐতিহ্যকে আমরা ধারন করেছি। এ উদযাপনের অংশ হতে পেরে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি’।
এ সফরটি কোভিড মহামারি উত্তর চীন-যুক্তরাষ্ট্র সাংস্কৃতিক বিনিময়ের নতুন সূচনা বলে মনে করেন তরুণ এই নির্দেশক।
আমার আশা নিশ্চিতভাবে ফিলাডেলফিয়া অর্কেস্ট্রা ও চীনের সাংস্কৃতিক সহযোগিতা আগের মতোই শক্তপোক্ত থাকবে। আমি আরও আশা করি যুক্তরাষ্ট্রের অন্য অর্কেস্ট্রগুলোও দ্রুত চীন সফরে আসবে। কাজেই আমাদের সফরটি অন্য সফরের একটা ভালো সূচনা বিন্দু।
১০ দিনের সফরে রাজধানী বেইজিং ছাড়াও থিয়ানচিন, সুচৌ ও সাংহাইতে থাং রাজবংশের সময়কার কবিতাসহ নানা মনোমুগ্ধকর পরিবশেনায় চীনা দর্শক-শ্রোতার হৃদয় জয় করে ফিলাডেলফিয়া অর্কেস্ট্রা।
প্রতিবেদন: মাহমুদ হাশিম।
---------------------------------------------------------------------------
সার্বিক তত্ত্বাবধানে: ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী
প্রযোজনা ও উপস্থাপনা: মাহমুদ হাশিম
অডিও সম্পাদনা: হোসনে মোবারক সৌরভ।