চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৪১
ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে পর্যটন পরিষেবায় পরিণত করে তাদের পর্যটন শিল্প উন্নত হয়েছে। এ বছর ২ লাখ ৪০ হাজার পর্যটক পেয়েছেন তারা।
এখানে এমব্রয়ডারি শিল্প, ঐতিহ্যবাহী নাচ গান ও আরও নানা রকম সাংস্কৃতিক উপাদান উপভোগ করেন পর্যটকরা। আরও রয়েছে বেলুনে চড়া, গ্লাইডার ইত্যাদির ব্যবস্থা। এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্যও খুব সুন্দর। লিশু গ্রামে অনেক পর্যটক আসেন এই সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে।
পর্যটকরা এখানে বাস্কেটবল, ফুটবল ইত্যাদি খেলা উপভোগ করছেন। বাস্টেকবল ম্যাচ হচ্ছে। নানা রকম সুভ্যেনিরও পাওয়া যাচ্ছে। প্যারাসুটে, বেলুনে চড়ে ছুটি উপভোগ করছেন পর্যটকরা।
পর্যটন শিল্প চাঙা হওয়ায় গ্রামে যেন পুনর্জীবনের নতুন প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
২. আবদেল আজিজ হামদি: চীনা সংস্কৃতির দূত
মিসরের বিখ্যাত আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের চীনা ভাষা বিভাগের প্রধান আবদেল আজিজ হামদি। লেখাপড়া করতে তিনি চীনে আসেন ১৯৭০ এর দশকে।
গত চার দশকে চীনা ভাষা ও সংস্কৃতির শিক্ষক এবং অনুবাদক হিসেবে নিরলসভাবে আবহমান চীনা সভ্যতাকে তিনি তুলে ধরেছেন আরব বিশ্বের কাছে। চীনের দর্শন, সাহিত্য, সংস্কৃতি বিষয়ে ৩০টির বেশি বই অনুবাদ করেছেন আরবী ভাষায়।