চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-১৬
বৈচিত্র্যপূর্ণ শো’তে একাধিক পারফর্মিং আর্ট ফর্মের সমৃদ্ধ সমন্বয় স্থানীয় শাস্ত্রীয় লোকগীতি এবং নাচ পরিবেশন করা হয়। সেইসঙ্গে অন্যান্য উত্সাহী যন্ত্র পরিবেশন এবং ছোট মঞ্চ নাটকের একটি সিরিজও অন্তর্ভুক্ত ছিলো।
উদ্যমী এবং আকর্ষণী এমন শো দেশের পর্যটকদের পাশাপাশি বিদেশ থেকে আসা পর্যটকদের উপরও একটি গভীর প্রভাব ফেলেছে। একজন বিদেশি পর্যটক যেমন বলছিলেন:
‘আমি অনেক ভ্রমণ করেছি এবং আমি সারা বিশ্বে ঘুরেছি। এই পারফরম্যান্সটি আমার পুরো জীবনে দেখা সবচেয়ে অনন্য এবং বিশেষ পারফরম্যান্সগুলোর মধ্যে একটি মনে হয়েছে’।
সিনচিয়াংয়ের স্বাতন্ত্র্যসূচক সংস্কৃতি প্রদর্শন করে এবং এ অঞ্চলে বসবাসকারী সমস্ত জাতিগত গোষ্ঠীর লোকদের জীবন ও রীতিনীতি ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে, সারা বিশ্বের মানুষকে সিনচিয়াংয় ভ্রমণ করতে এবং এ অঞ্চলের অভিজ্ঞতা নিতে উৎসাহিত করবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা।
৩. বিদেশি ভাষায় চীনা বই প্রকাশ হলে চীনের প্রতি বিশ্বের মানুষের শ্রদ্ধা-ভালোবাসা বাড়বে: অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
গত ৪ মে রাজধানী ঢাকার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে হয়ে গেল ‘সিএমজির নতুন অগ্রযাত্রা: চীনা বই প্রকাশ’ শীর্ষক এক ব্যতিক্রমী গোলটেবিল বৈঠক। চীন বিষয়ে বইয়ের লেখক ও প্রকাশকদের নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের সাংস্কৃতি কাউন্সিলর ইয়াও ওয়েন, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নুরুল হুদা ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। বেইজিং থেকে অনলাইনে যুক্ত হন সিএমজি বাংলা বিভাগের পরিচালক ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দি।