মানুষ ও প্রকৃতি ২১
ওয়েইথোও বে এলাকায় বিভিন্ন রকম খাবার পাওয়া যায়। খাবারের সহজ লভ্যতা আর বৈচিত্র্যের কারণেই পাখিরা ঝাঁক বেঁধে এখানে আসে।
বিরল পরিযায়ী পাখিদের একটি নিরাপদ শীতকালীন পরিবেশ প্রদানের জন্য, স্থানীয় বন বিভাগ পারিযায়ী পাখিদের রুটে মানুষের কার্যক্রম পরিচালনা করে। পরিযায়ী পাখিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থলের রিয়েল-টাইম পর্যবেক্ষণ এবং মূল্যায়ন পরিচালনা করতে তারা স্যাটেলাইট রিমোট সেন্সিং এবং ড্রোনের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
সু চিয়ানলিন একজন ফরেস্ট্রি ইঞ্জিনিয়ার। তিনি চিনচিয়াং সিটি, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড ল্যান্ডস্কেপিং ব্যুরোতে কাজ করছেন। সু জানালেন, ‘ছুয়ানচৌ বে এলাকায় পাঁচটি কাউন্টি এবং শহর জুড়ে হাই ডিফিনিশন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। এরমাধ্যমে পাখিদের পর্যবেক্ষণ ও চিহ্নিত করা হচ্ছে। এছাড়া, ব্লু বে এলাকাকে পাখির জন্য আরও উপযোগী করে গড়ে তুলতে তারা কাজ করছেন। এরফলে পাখিদের বৈচিত্র্যময় বিচরণ ক্ষেত্র দেয়া যাবে। এসঙ্গে সুন্দর পরিবেশ এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার দেয়া হচ্ছে পাখিদের জন্য ।‘
আশা করা হচ্ছে আগামি এক দুই সপ্তাহের মধ্যেই এই উপসাগর এলাকায় শীতকালীন পরিযায়ী পাখিদের সর্বোচ্চ আগমন ঘটবে।