বাংলা

মানুষ ও প্রকৃতি ৮

CMGPublished: 2024-08-07 23:34:35
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চাইনিজ অ্যাকাডেমি অব ফরেস্ট্রির সহযোগী গবেষক লিং চ্যংসিং জানান, নানওয়েংহ্য ন্যাশনাল ওয়েটল্যান্ড রিজার্ভে ড্রোন ক্যামেরার সাহায্যে চার পাঁচটি পালের দেখা পাওয়া গেছে। এছাড়া গতানুগতিক কোয়াড্রাট স্যাম্পলিং পদ্ধতি এবং ডিএনএ পরীক্ষার সাহায্যে প্রাথমিকভাবে বোঝা গেছে এই নানওয়েংহ্য এলাকায় কয়েকশ মুজ হরিণ আছে।

চীনের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণমূলক বেশ কয়েক বছরের কাজের ফলে এখন বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নানওয়েংহ্য সংরক্ষিত বনাঞ্চলে মুজ হরিণের কোন প্রিডেটর না থাকায় এবং তাদের সংরক্ষণে গবেষক ও কর্মীদের প্রচেষ্টার ফলে এখানে সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।

বেইজিং ফরেসট্রি ইউনিভারসিটির অধ্যাপক কুয়ো ইয়ুমিন জানান ‘একটা মেয়ে মুজ প্রতি বছর পহেলা জুনের কাছাকাছি সময়ে একটি বা দুটি শাবকের জন্ম দিতে পারে। পরের বছর শাবকরা মায়ের মতোই আকৃতিতে বড় হয়ে ওঠে। তারা বেশ দ্রুত বাড়ে। তাদের জীবনে বাধা বিঘ্নও কম। ফলে চীনে মুজ হরিণের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে।’

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn