দেহঘড়ি পর্ব-০৪৬
দুটি শাখা নিয়ে গঠিত কুয়াংচৌ ফুতা ক্যান্সার হাসপাতাল। এর মধ্যে একটি অবস্থিত থিয়ানহ্য জেলায় এবং অন্যটি হাইচু জেলায়। ব্যক্তিখাতের প্রতিষ্ঠান হলেও এ হাসপাতাল ক্যান্সার গবেষণার জন্য সরকারি অনুদান পায়। এ হাসপাতালে রয়েছে ক্যান্সার চিকিৎসার সর্বাধুনিক সরঞ্জাম ও সুবিধা এবং একদল দক্ষ চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মী। এসব সরঞ্জাম ও জনবল এ হাসপাতালটিকে মধ্যম বা অগ্রসর পর্যায়ের ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য উপযুক্ত একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। এ ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসাকে বিশ্বব্যাপী একটি জটিল চিকিৎসা বলে মনে করা হয়।
কর্তৃপক্ষ বলছে, চিকিৎসা দেওয়া রোগীর সংখ্যা এবং ক্যান্সারের ধরন – দু ক্ষেত্রেই কুয়াংচৌ ফুতা ক্যান্সার হাসপাতাল চীনের অন্যান্য ক্যান্সার হাসপাতাল থেকে এগিয়ে রয়েছে এবং অসংখ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে।
এ হাসপাতালের প্রধান বিভাগগুলোর মধ্যে রয়েছে অঙ্কোলজি, ইন্টারনাল মেডিসিন, সার্জারি, গাইনোকোলজি, শিশুরোগ, চক্ষুবিদ্যা, অটোরিনোলারিঙ্গোলজি, স্টোমাটোলজি, ডার্মাটোলজি, রিহ্যাবিলিটেশন মেডিসিন, পেইন ম্যানেজমেন্ট, প্যাথলজি এবং ঐতিহ্যবাহী চীনা ওষুধ (টিসিএম)। আর এর গবেষণা বিভাগগুলোর অন্যতম ফুতা ক্যান্সার প্রতিরোধ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, কেন্দ্রীয় গবেষণাগার, ইউনিয়ন ল্যাবরেটরি এবং বায়োথেরাপি সেন্টার।
#ভেষজের গুণ
সজনে পাতার যাদুকরী গুণ
সজনের ডাঁটার পুষ্টিগুণ সর্বজনবিদিত। তবে এর পাতার গুণ সম্পর্কেও আজকাল বেশ সচেতন হচ্ছে মানুষ। সজনে ডাঁটা বা সজনে পাতাকে বিবেচনা করা হয় 'সুপারফুড' হিসাবে। এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও খনিজ উপাদান, যা শরীরের জন্য খুব দরকারি। শাকের মতো রান্না করে কিংবা শুকিয়ে গুড়ো করে খাওয়া যায় সজনে পাতা। এ পাতা প্রোটিনে সমৃদ্ধ। এতে আরও থাকে অ্যামিনো অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ভিটামিন এ, ডি, সি ইত্যাদি। চলুন জেনে নিই সজনে পাতার স্বাস্থ্যগত উপকারিতা সম্পর্কে: