বাংলা

ফিংশান জেলায় বিপ্লবী পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন

CMGPublished: 2023-10-21 16:14:46
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

১৯৪৮ সালে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) বেইজিং থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে হ্যপেই প্রদেশের সিপাইফো গ্রামে লিয়াওশেন, হুয়াইহাই ও ফিংচিনে তিনটি যুদ্ধ পরিচালনা করে এবং জাতীয় ভূমি-সম্মেলন আয়োজন করার মাধ্যমে সারা চীন মুক্ত করে। চীনে সিপাইফো 'নয়াচীনের শুরু' বলে পরিচিতি লাভ করে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সিপাইফোতে অবস্থিত ফিংশান জেলায় পর্যটন খাত অনেক গুরুত্ব পায়। জেলার পর্যটন খাতের উন্নয়ন অনেক যুবককে জন্মস্থানে ফিরে এসে প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে উত্সাহিত করেছে। আজকের অনুষ্ঠানে আমি আপনাদেরকে সেই গল্প তুলে ধরবো।

সিপাইফোতে অবস্থিত ফিংশান জেলা সাংস্কৃতিক পর্যটনসম্পদে সমৃদ্ধ। এখানে লাল বিপ্লবী ধ্বংসাবশেষ দুই শতাধিক। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দৃশ্য আছে শতাধিক। ২০২২ সালে ফিংশান ভ্রমণ করেন ২.১ কোটিরও বেশি দেশি-বিদেশি পর্যটক, যা ২০২০ সালের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি।

ছি না না হলেন সিপাইফো থানার লিয়াং চিয়া গৌ'র গ্রামবাসী। তিনি বেইজিংয়ে অনেক বছর কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় জন্মস্থানে পর্যটন শিল্প দ্রুত উন্নত হওয়ায়, ২০১২ সালে তিনি সিপাইফো ফিরে আসেন। তিনি প্রথমে গ্রামে পারিবারিক হোটেল খুলে বসেন। এ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি আগে বেইজিংয়ে কাজ করতাম। আমার সন্তান হওয়ার পর আমি জন্মস্থানে ফিরে আসি। বেইজিংয়ে আমার বেতন বেশি ছিল। তবে, বড় শহরে খরচও বেশি। আমি সন্তানকে নিয়ে বাইরে কাজ করতে পারি না। সেজন্য আমি ফিরে এসেছি এবং এখানে পারিবারিক হোটেল দিয়েছি।‘

বর্তমানে লিয়াংচিয়াকৌ গ্রামে ছি না না'র মতো পারিবারিক হোটেল খুলেছেন আরো কয়েক ডজন পরিবার। ছি না না বলেন, এখানে হোটেল ব্যবসা করার পাশাপাশি নিজের সন্তানের যত্ন নিতে পারেন তিনি। তাঁর স্বামী পর্যটনকেন্দ্রে কাজ করেন। বেতন ভালো। এখন তাঁর পরিবারে সুখ আছে, স্বাচ্ছন্দ্যে আছে।

123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn