বাংলা

আনহুই প্রদেশে কর্মরত তাইওয়ানি শিক্ষকের স্বপ্ন অন্বেষণ

CMGPublished: 2024-09-19 16:17:40
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

সেপ্টেম্বর মাস। আনহুই প্রদেশে সকালের কুয়াশা ভাসছে। ৬২ বছর বয়সি শেং মোং মেই ক্লাসরুমে এসে তাঁর দিনব্যাপী শিক্ষাদানের কাজ শুরু করেন। তাঁর তাইওয়ান অ্যাকসেন্টের ম্যান্ডারিন শিক্ষার্থীদের আকষর্ণ করে।

কেউ তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছেন: কী তাকে তাইওয়ান প্রণালী পার হয়ে মূল ভূখণ্ডে এসে শিক্ষাদান করতে উৎসাহ দিয়েছে? তাঁর উত্তর হলো ‘ভালোবাসা’। তাইওয়ান রেডিও এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠানের উপস্থাপক, ম্যাগাজিনের উপ-সম্পাদক-ইন-চিফ থেকে, শিক্ষকতার কাজ পর্যন্ত করেছেন শেং মোং মেই। বর্তমানে তিনি আনহুই প্রদেশের চিচৌ বিশ্ববিদ্যালয়ের লিটারেচার অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগে পড়ান। নিজের ‘নতুন ক্যারিয়ারে’র বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন তিনি।

শহুরের সংস্কৃতি হলো শেং মোং মেইয়ের প্রধান গবেষণার দিক। ঐতিহাসিক শহর চিচৌকে বেছে নেওয়াকে তিনি একটি স্বপ্ন-অনুসরণকারী যাত্রা হিসেবে বিবেচনা করেন, যা ‘তাঁর বাকি জীবনের সাথে মিলে যায়’।

চিচৌ শহর দক্ষিণ আনহুই প্রদেশে অবস্থিত। শহরটি পাহাড় বেষ্টিত এবং শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত সবুজ জলের সাথে চমৎকার প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। এটি ‘পাহাড়, নদী এবং কবিতায় ভরা শহর’ নামে পরিচিত।

চীনের ইতিহাসে লি পাই, তু মু এবং ইউয়ে ফেইয়ের মতো সাহিত্যিকরা চিচৌতে তাদের মাস্টারপিস কাজ রেখে গেছেন।

শেং মোং মেই বলেন, ‘আমি কবিতা ভালোবাসি এবং অবসর সময়ে কবিতা লিখতেও পছন্দ করি। সুগভীর ঐতিহাসিক ভিত্তি এবং সমৃদ্ধ হুইচৌ সংস্কৃতি তাইওয়ানে উপলব্ধি করা যাবে না। তাই আমি মূল ভূখণ্ডে শিক্ষাদান এবং জীবন কাটানোর কথা ভাবতে শুরু করি।’

তাঁর ধারণায়, আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তিনি চিচৌ’র সবুজ জল এবং পাহাড়ের মধ্যে ‘পরিচিতি এবং দয়া খুঁজে পেয়েছেন।

শেং মোং মেই তাইওয়ানের নান থৌ জেলার একজন স্থানীয় বাসিন্দা। তিনি প্রায়শই তার জন্মস্থানকে ‘সিটি পার্ক’ হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি মনে করেন, চিচৌ শহর তার জন্মস্থানের সাথে খুব মিল এবং সবকিছুতেই বসন্তের অনুভূতি।’

123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn