চীনে প্রতি পদক্ষেপে আছে নতুন শিক্ষা: মালদ্বীপের তরুণ নায়েফ
তিনি বলেন,
“মালদ্বীপ একটি ছোট দেশ, তাই সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও তুলনামূলকভাবে ছোট। চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সত্যিই বড় এবং ভালো সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এখানে অধ্যয়ন করলে আমি চীনা সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানিতে পারি এবং চীনা সহপাঠীদের জীবনধারা উপলব্ধি করতে পারি।”
কিছুদিন আগে নায়েফ তার চীনা বন্ধুদের সঙ্গে একটি চীনা বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কুয়াতোং প্রদেশে যান এবং অনন্য ক্যান্টোনিজ সংস্কৃতির অভিজ্ঞতা লাভ করেন। তিনি বলেন,
“এই চীনা বিয়ের অনুষ্ঠানটি দুর্দান্ত ও উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। বিয়ের অনুষ্ঠানে আমিই একমাত্র বিদেশি ছিলাম এবং বিয়েটি কুয়াংচৌ শহরের কাছে চিয়াংমেন শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আমি সেখানে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী চীনা খাবারে স্বাদ গ্রহণ করেছি এবং সবচেয়ে খাঁটি শুনদ্য ক্যান্টনিজ সকালের চা খেয়েছি।”
নায়েফ বলেন,
যতবার তিনি নিজের দেশের কথা উল্লেখ করনে, ততবার তার উত্সাহী চীনা বন্ধুরা বলেন, মালদ্বীপ একটি খুব সুন্দর দর্শনীয় গন্তব্য, যা তাকে খুব গর্বিত করে। পর্যটন-দেশ থেকে আসা এই যুবকও চীনজুড়ে ভ্রমণ এবং চীনের বিভিন্ন সৌন্দর্য অন্বেষণের জন্য উন্মুখ। তিনি বলেন,
“আমি চীনে ভ্রমণ করতে পছন্দ করি, কারণ এখানকার প্রতিটি শহরেই অন্বেষণ করার মতো অনেক কিছু আছে। চীনে, অন্বেষণ করার মতো অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে, তা সংস্কৃতি, খাবার বা যেকোন কিছুই হোক না কেন। যখনিই আপনি এক ধাপ আগাবেন, নতুন কিছু না কিছু লাভ করবেনই।”
লিলি/রহমান