বাংলা

চীনে প্রতি পদক্ষেপে আছে নতুন শিক্ষা: মালদ্বীপের তরুণ নায়েফ

CMGPublished: 2024-02-15 15:56:29
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

কিন্তু তিনি যা আশা করেননি তা হলো তিনি খুব গিগগির এ শহরে বাস করতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন।

“চীনা জনগণ খুব বন্ধুত্ববৎসল। আমি চীনে যাওয়ার যাত্রায় সেটি অনুভব করেছি। এখানকার মানুষ, সংস্কৃতি ও তাদের আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছি। গ্রীষ্মের ছুটিতে এক বন্ধু আমাকে তার শহরে বেড়াতে এবং তার পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে আমন্ত্রণ জানান। তাদের পরিবার অত্যন্ত দয়ালু, উষ্ণ ও অতিথিপরায়ণ।’

নায়েফের চোখে ‘বন্ধুত্ব’ হলো চীনা জনগণের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য। আর চীন সম্পর্কে তার চোখে মূল শব্দ হলো ‘নিরাপত্তা’।

“এখন পর্যন্ত আমি চীনের ব্যাপারে বিশেষভাবে যা পছন্দ করি তা হলো এখানটা খুব নিরাপদ। আমি অনেক দেশে গিয়েছি এবং আমি মনে করি, চীন সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ। আমি আমার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় বলি, ভোর তিনটা বা চারটার সময়ও চীনের রাস্তায় হাঁটা খুব নিরাপদ।”

লেখাপড়ার অবসরে নায়েফ সহপাঠীদের সঙ্গে ছেংতু’র রাস্তায় ঘুরে বেড়ান, দুধ-চা পান করেন এবং হটপট খান। এই শহরের খোলামেলা ও অন্তর্ভুক্ত সংস্কৃতি এবং রোমান্টিক ও উষ্ণ মেজাজ অনুভব করেন তারা। নায়েফ বলেন,

“আমি সত্যিই এই শহর পছন্দ করি, বিশেষ করে এর আরামদায়ক পরিবেশ। এখানে আসার আগে আমি বইয়ে পড়েছিলাম যে, ছেংতু চীনের সবচেয়ে আরামদায়ক শহরগুলোর অন্যতম। এখানকার খাবার খুবই সুস্বাদু। আমি এখানকার খাবার পছন্দ করি, বিশেষ করে হটপট, যা খুবই অনন্য। এখানকার বাসিন্দারাও খুব বন্ধুত্ববৎসল এবং এখানকার বিল্ডিং ও অবকাঠামো খুব ভালভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়...”

সিছুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বছর থাকার পর নায়েফ মনে করেন, চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শুধুমাত্র উচ্চ শিক্ষার মানই নয়, বরং সুন্দর ক্যাম্পাসের পরিবেশও রয়েছে৷ তিনি প্রতিদিন এখানে অধ্যয়ন করেন এবং নতুন কিছু অর্জন করেন।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn