বাংলা

চীনে অধ্যয়নরত রাশিয়ান শিক্ষার্থী অ্যালেক্সান্দারের গল্প

CMGPublished: 2023-09-28 16:19:01
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

রাশিয়া থেকে আগত অ্যালেক্সান্দার চীনে ডক্টরেট পর্যায়ে গবেষণারত। চার বছর চীনে অধ্যয়ন ও বসবাস করার সময় তিনি কীভাবে চীনকে দেখেছেন এবং কী ধরনের সাংস্কৃতিক আকর্ষণ অনুভব করেছেন? তার চীনা নামের সাথে ‘ব্রিকস’র সম্পর্ক কী?

“চীনের সঙ্গে আমার ভাগ্য ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত।”

‘ভাগ্যের সম্পর্ক’ - এই কথাটি সাক্ষাত্কারে বারবার উল্লেখ করেন অ্যালেক্সান্দার। এখন ২৫ বছর বয়সী অ্যালেক্সান্দার বর্তমানে সি’আন চিয়াও থোং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষা ও সাংস্কৃতিক পদ্ধতির ওপর পিএইচডি করছেন। চীনের সঙ্গে তার প্রথমবার যোগাযোগের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সেটি ছিল তার ভাগ্যের এক অপূর্ব আয়োজন।

“আমি যখন হাইস্কুলে পড়ছিলাম, তখন আমার একজন ভূগোল শিক্ষক ছিলেন। একদিন তিনি আমাদেরকে বিদেশের প্রাকৃতিক পরিবেশ নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য হোমওয়ার্ক দেন। শিক্ষক আমার জন্য বিষয় হিসেবে চীনকে নির্ধারণ করে দেন। আমি চীন সম্পর্কে অনেক বই পড়েছি। ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার পর আমি ইয়ুন নান এবং সিছুয়ান প্রদেশ বেছে নিই। আমার প্রতিবেদনে মূলত সোনার বানর, দৈত্যাকার পান্ডা, হাতি ও কালো ঘাড়ের সারসের গল্প বলা হয়। সেসব ছবি ও গল্প আমার মনে গভীর ছাপ ফেলে। তখনই প্রথম আমার মনে ইচ্ছা জাগে যে, বড় হওয়ার পর আমি চীনে ঘুরে বেড়াবো। সেই সময়ই চীন আমার জীবনে প্রবেশ করে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর আলেক্সান্দার চীনা ভাষা শেখার সুযোগ পান এবং রাশিয়ায় অধ্যয়নরত তিন চীনা ছাত্রের সঙ্গে দেখা করেন। তারা চারজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে ওঠেন। অ্যালেক্সান্দারের চীনা নাম ‘ওয়াং ইছেন’। নামটি এই তিন চীনা বন্ধুর নামের সংমিশ্রণ এবং এই নামের অনুপ্রেরণা ছিল ‘ব্রিকস’ শব্দটি। তিনি বলেন,

1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn