বাংলা

অ্যাবার্ডিন মত্স্য গ্রামের স্মৃতি

CMGPublished: 2023-08-02 16:47:31
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

হংকংয়ের জন্য সরকারের সহায়ক মৎস্যনীতি সম্পর্কে ছেন চি হাও বলেন, “আমরা অনেক উপকৃত হয়েছি। মূল ভূখণ্ডে একটি বিশাল জনসংখ্যা এবং একটি বড় বাজার রয়েছে। হংকং থেকে রপ্তানি করা মাছ সেখানে ভালো দামে বিক্রি হয়।”

যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেক জেলে সাগর ছেড়ে তীরে চলে এসেছেন এবং জলজীবনকে বিদায় জানিয়েছেন।

গত শতাব্দীর ৫০’র দশকে জন্মগ্রহণ করেন ছেন ফু মিং। অ্যাবার্ডিনে তার পূর্বপুরুষেরা বংশ পরম্পরায় জেলে ছিলেন। তার মতো এই প্রজন্মের জেলেরা ‘তীরে ফিরে যাওয়া’ এবং তীরে বসতি স্থাপনের মাধ্যমে এক নতুন জীবনের সূচনা করেছেন।

‘তীরে ফিরে যাওয়ার পরও’ তিনি মত্স্য-সংশ্লিষ্ট কাজে যুক্ত হয়েছেন।

‘সমুদ্রের উপহার’ জেলেদের প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে উন্নতি অর্জনে সক্ষম করেছে। সমুদ্রের প্রতি ছেন ফু মিংয়ের গভীর অনুরাগ রয়েছে। তিনি বলেন, “তীরে ফিরে যাওয়ার পরও আমি ও আমার পরিবার সমুদ্রের কাছাকাছি রয়েছি। যতদূর চোখ যায়, আমরা জাহাজ ও সমুদ্র দেখতে পাই।”

ছেন ফু মিংয়ের প্রায়ই সমুদ্র জীবনের কথা মনে পড়ে। তিনি বলেন, “যদিও এটা কঠোর পরিশ্রমের ছিল, তবে আমি যখন জাল টেনে তুলতাম, নৌকায় মাছ, চিংড়ি ও কাঁকড়া লাফিয়ে উঠতে দেখতাম… তাদের সবই খুব জোরালো ছিল। সেই দৃশ্যটি ছিল বড় আনন্দের, যা টাকা দিয়ে কেনা যায় না।”

মৎস্য চাষ একসময় হংকংয়ের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, কিন্তু সময়ের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এটি হ্রাস পেয়েছে। জলের উপর মানুষের জীবন ও সংস্কৃতি কীভাবে সংরক্ষণ করা যায় - এমন একটি প্রশ্ন যা ছেন ফুমিংকে প্রায়ই ভাবায়।

তিনি বলেন, “আমি আশা করি, এই সুন্দর স্মৃতি চিরদিন রক্ষা করা যাবে এবং বাঁচিয়ে রাখা যাবে। বিভিন্ন উপায়ে পুরানো মাছ ধরার গ্রামটির উত্তরাধিকার বজায় রাখা যাবে।”

首页上一页123 3

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn