সঙ্গীত যাদের জীবনের আলো
নেটিজেনদের কাছ থেকে ভালবাসা এবং উত্সাহ পাওয়ার পর কিছু শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে একটি মিউজিক মেজর নেওয়ার ধারণা পেয়েছে এবং এর জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে শুরু করেছে।
শিক্ষক চাং সুয়েমেইকে যে বিষয়টি আরও বেশি তৃপ্ত করেছে- তা হল যে শিশুরা সঙ্গীতের কারণে প্রফুল্ল এবং আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে এবং একটি ইতিবাচক ও আশাবাদী মনোভাবের সাথে জীবনের মুখোমুখি হয়েছে।
চলতি বছর ১৮ বছর বয়সী চেং সিওমেং খুব শিগগিরই স্কুল থেকে স্নাতক হবে। দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য অতীতে কেবল ম্যাসেজ করাই ছিল একমাত্র পথ। এখন সঙ্গীত চেং সিওমেং এর জন্য আরও বেশি সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে।
এসব দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মেয়েদের জন্য একবার রিহার্সাল ভিডিওটি সকলের ভালবাসা এবং উত্সাহ পেয়েছে ঠিক তাদের গাওয়া গানের শিরোনামের মতো। এটি ছিল তাদের জীবনের ‘সবচেয়ে সুন্দর মুহূর্ত’।
সঙ্গীত শিশুদের আবার আলো দেখাতে পারে না, তবে এটি তাদের অন্ধকারের মুখোমুখি হওয়ার সাহস দিতে সক্ষম। বন্ধ থেকে প্রফুল্ল, হীনতা থেকে বহির্গামী, এটাই শিক্ষার শক্তি। আমরা প্রায়শই বলি, শিক্ষকরা হল মালী আর ছাত্ররা হল ফুল। শিক্ষক চাং সুয়ে মেইয়ের মনোযোগের সাথে লালন পালনে তার ছাত্র-ছাত্রীরা ফুলের মতো ফোটে উঠেছে এবং তাদের স্বপ্নের পানে ছুটতে শুরু করেছে।