‘জাগতেন পা মিগ সেলভ’ প্রামাণ্যচিত্রে উন্নত দেশগুলোর সবচেয়ে স্পর্শকাতর বিষয় উন্মোচিত
বড় হওয়ার পর উয়েননিক একজন উন্নত মানুষে পরিণত হন। তিনি ভালো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং স্নাতক পাস করার পরে তিনি ৪৭ বছর ধরে ডকুমেন্টারি’র পরিচালক হিসেবে কাজ করে আসছেন। এই সময় তিনি অগণিত লোকের সাথে দেখা করেছিলেন, তার দিগন্তকে প্রশস্ত করেছিলেন এবং তার অভিজ্ঞতা ক্রমশ বেড়ে উঠছিল। তিনি বিয়েও করেছিলেন এবং তার নিজের একটি সন্তানও ছিল। কিন্তু মনের গহীনে তিনি এখনও নিরাপত্তাহীনতা বোধ করেন।
কোনো প্রকার আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্কই তার মনের ভেতরের ক্ষত সারাতে পারেনি। তাই তিনি উঠে দাঁড়ানো এবং প্রধান চরিত্র হিসেবে একটি ডকুমেন্টারি বানানোর সিদ্ধান্ত নেন। যদিও তিনি জানেন, কেউ তার কাছে ক্ষমা চাইবে না।
তবে, তিনি এই মানবিকতার লাইন লঙ্ঘনের এমন জঘন্য ঘটনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে চান এবং মানুষ নিয়ে অবৈধ এসব পরীক্ষা- বিশেষ করে শিশুদের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ করতে চান।
অতীতে, আমরা সবসময় বিশ্বাস করতাম, ‘বিজ্ঞানের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই’। কিন্তু আসলে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই সুস্পষ্ট একটি রেড লাইন রয়েছে- যা কারও অতিক্রম করা উচিত নয়।’ ওষুধের অগ্রগতির সাথে অবশ্যই কিছু ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। কিন্তু মানবিক প্রকৃতি কখনই নষ্ট করা যাবে না।