বাংলা

অলিম্পিকের পর চীনের প্রামাণ্যচিত্রের অবস্থা ও উন্নতি

CMGPublished: 2022-01-20 09:01:05
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২০০৮ সাল থেকে, সবার অংশগ্রহণে ফিটনেস ও জাতীয় খেলাধুলার সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্রমবর্ধমান সমৃদ্ধ ক্রীড়া ও সংস্কৃতির খেলাধুলাও ক্রীড়া তথ্যচিত্রের বিষয়বস্তুকে সমৃদ্ধ করেছে।

অবশ্য ক্রীড়াবিষয়ক তথ্যচিত্র সংকটাবস্থায় পড়েছে। বড় আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হলো প্রথম থিম উত্সব। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেক ক্রীড়াবিষয়ক তথ্যচিত্রে প্রতিযোগিতার ওপর ফোকাস করা হয় নি। বরং, সাধারণ মানুষের খেলাধুলায় অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে, এ ধরনের প্রামাণ্যচিত্রের সংখ্যা কম হওয়ায় তা জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে নি।

দর্শকদের কাছে ক্রীড়া তথ্যচিত্রের আকর্ষণ এখনও বড় আকারের আন্তর্জাতিক ইভেন্ট আয়োজনের উপর নির্ভর করে থাকে এবং আন্তর্জাতিক ইভেন্টের উত্তপ্ত আলোচনার বিষয়।

আরেকটি কারণ হলো, এর প্রচার যথেষ্ট নয়। অনেক বেসরকারি সংগঠন ও ব্যক্তি বহু-থিমের স্পোর্টস ডকুমেন্টারি তৈরি করলেও অর্থের অভাবে ভালোভাবে প্রচার করা হয়নি।

আজকাল দ্রুত ও ইন্টারনেট তথ্যের যুগে, ডকুমেন্টারি বাজারে সুবিধা করতে পারে নি। ক্রীড়া তথ্যচিত্রগুলোকে বাজারে নিজের অবস্থান তৈরি করতে চাইলে যোগাযোগ চেইনের পিছনে প্রচার কাজ ও মার্কেটিং কাজ ভালোভাবে করতে হবে।

বহু-থিমযুক্ত স্পোর্টস ডকুমেন্টারির প্রতি দর্শকদের আকর্ষণ বাড়ানোর জন্য দর্শকদের চাহিদা সম্পর্কে জানা উচিত্। খেলাধুলা ও চ্যাম্পিয়নদের প্রদর্শনই মূল বিষয় হওয়া উচিত নয়। বরং নাগরিক সংস্কৃতিতে দর্শকদের আগ্রহ ও উদ্বেগেরও ওপর ফোকাস করা উচিত্। ফলে, বিভিন্ন থিমের সম্ভাবনা অনুসন্ধান এবং নিজস্ব স্বাধীন বাজারের অবস্থান খুঁজে বের করা উচিত।

বর্তমানে কোনো কোনো স্পোর্টস ডকুমেন্টারি নিরন্তরভাবে এর ‘প্রতিযোগিতামূলক অনুভূতি’ কমিয়ে দিয়েছে এবং এর ‘বিনোদনের গুণাবলী’ বাড়িয়ে দিয়েছে। এটিই স্পোর্টস ডকুমেন্টারির সৃজনশীলতার নতুন একটি দিক হতে পারে। যথাযোগ্যভাবে স্পোর্টস ডকুমেন্টারি বিনোদন এবং সরল পদ্ধতিতে ক্রীড়ার চেতনা প্রকাশ করতে পারে।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn