টিকা খাতে চীনের সহযোগিতার প্রশংসা জানাতে প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করেছে জিম্বাবুয়ে-China Radio International
জুলাই মাসের পর ভিক্টোরিয়া শহরে বিদেশি পর্যটকরা টিকা নেন, তাদের জন্য জলপ্রপাত আবারও খুলে দেওয়া হয়। দেড় বছর মন্দার পর, শহরটি ধীরে ধীরে তার আগের প্রাণশক্তি ফিরে পায়।
প্রামাণ্যচিত্রে অনেক বিদেশি পর্যটক মনে করেন, ভিক্টোরিয়া শহরে টিকাদানের হার উচ্চ এবং অনেক নিরাপদ।
আপনারা এখন যে শব্দ শুনছেন তা হলো পর্যটকদের কণ্ঠ।
তারা বলেন,
নারী: আমার এখানে ভ্রমণ করার কারণ হলো এটি খুব নিরাপদ স্থান। এই শহর আপাতত জিম্বাবুয়ের সবচে নিরাপদ পর্যটন গন্তব্যস্থানের মধ্যে অন্যতম। কারণ এখানকার অধিকাংশ বাসিন্দা টিকা নিয়েছেন।
পুরুষ: আমার গত গ্রীষ্মে ভিক্টোরিয়া শহর ভ্রমণের কথা ছিল। তবে মহামারীর কারণে আমি আসতে পারি নি। চলতি বছর টিকাদান কাজ সামনে এগিয়ে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এখানে এসেছি। এই স্থান অনেক নিরাপদ। যারা আমাদের কাছাকাছি আসে, তারা ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার ওপর গুরুত্ব দেয়। মাস্ক পরে এবং তাদের হাত ধোয়ার অভ্যাস রয়েছে। তাই এখানে ভ্রমণ করা নিরাপদ বলে আমি মনে করি।
ভিক্টোরিয়া শহরে পর্যটন খাতে জড়িত ক্লেমেন্ট মুকওয়াসি বলেন, ভিক্টোরিয়া শহরে ‘গ্রুপ অনাক্রম্যতা’ বাস্তবায়নের পর স্থানীয় পর্যটন শিল্প উন্নত হচ্ছে। ক্লেমেন্ট বলেন,
‘বর্তমানে এখানকার পর্যটন শিল্পে প্রাণবন্ত উন্নয়নের প্রবণতা দেখা দিয়েছে। যেহেতু, এখানকার গ্রুপ অনাক্রম্যতা বাস্তবায়িত হয়েছে, তাই অধিক থেকে অধিকতর পর্যটক ভ্রমণের জন্য এখানে এসেছেন এবং বৈচিত্র্যময় পর্যটন কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন। যেমন, জলপ্রপাত উপভোগ করা এবং প্রমোদ তরী দিয়ে ঘুরতে যাওয়া প্রভৃতি। এই উন্নয়ন প্রবণতা খুব উদ্দীপনাময় এবং এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, ভিক্টোরিয়া শহরের পর্যটন শিল্প ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার হচ্ছে।’
ভিক্টোরিয়া শহরের মেডিকেল সুপারভাইজার ফুনগাই মুসিনামি মুউরা বলেন, ভিক্টোরিয়া শহরের পর্যটন খাত পুনরুদ্ধারে জিম্বাবুয়ে ও চীনের টিকা খাতে সহযোগিতার সঙ্গে জড়িত। তিনি বলেন,