বাংলা

চীনের তথাকথিত ‘ঋণ ফাঁদ’ প্রকৃতপক্ষে একটি পশ্চিমা ‘অপপ্রচার ফাঁদ’

CMGPublished: 2024-09-15 19:09:37
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, গত দুই দশকে চীনা ঋণের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি সত্ত্বেও, এই ঋণ গ্রহীতা দেশগুলোর জন্য ঋণ ঝুঁকি তৈরি করে না।

বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২২ সালে, এলএসি’র কাছে চীনের পাওনা ঋণ তাদের (উচ্চ আয়ের দেশগুলো ব্যতীত) মোট বাহ্যিক ঋণের মাত্র ০.৭ শতাংশ। ইকুয়েডর, ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনার মতো ওই অঞ্চলের চীনের প্রধান ঋণগ্রহীতা দেশগুলোর কাছে ঋণের পরিমাণ যথাক্রমে ৬.৮, ০.৬, ১.২ শতাংশ মাত্র।

খোদ বোস্টন ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট পলিসি সেন্টারের একটি প্রতিবেদনেও তথাকথিত ‘ঋণ ফাঁদ’ আখ্যানকে চ্যালেঞ্জ করে চীনের ঋণকে ‘রোগীর মূলধন’ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক বিকল্প যা সংযোগ বাড়ায়, বাণিজ্য বাড়ায় এবং বিনিয়োগ আকর্ষণ করে।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের ধারণাগত সমস্যা, অভিজ্ঞতামূলক ভিত্তির অভাব হেতু ‘ঋণ ফাঁদ কূটনীতি’ শব্দবন্ধটি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। কারণ চীনা অর্থায়ন উদীয়মান বাজার এবং উন্নয়নশীল অর্থনীতি-ইএমডিইতে অর্থায়ন ও অবকাঠামোগত ব্যবধান মোকাবেলার জন্য আরও অর্থায়নের একটি বৈধ প্রয়োজনকেই তুলে ধরে।

মাহমুদ হাশিম

সিএমজি বাংলা, বেইজিং।

首页上一页123 3

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn